
আমাদের একজন পাঠক বিষযটা জানতে চেয়েছেন। তাই মন্তুব্যে না বলে একটা বিস্তারিত লেখা দিলাম। আশা করি অন্যদের ও কাজে আসবে। Windows Media Player এ গানের সাথে আপনার পছন্দের ছবির স্লাইডশো দেখার জন্য Picture Viz I নামের একটা Visualizations প্লাগইন ডাউনলোড করতে হবে। যা আপনি মাইক্রোসফটের ওয়েবসাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারবেন।
এই লিংকে ক্লিক করে Picture Viz I ডাউনলোড করুন। সাইজ খুবই ছোট, মাত্র ১৮৪ কিলোবাইট। pictureviz নামে একটা এক্সিকিউটেবল ফাইল পাবেন যা ডাবলক্লিক করে ইনস্টল করুন। ইনস্টল ঠিকমত হয়নি এরকম এরর দেখাতে পারে, সেক্ষেত্রে চিন্তার কিছু নেই This program installed correctly ক্লিক করুন। এবার Windows Media Player চালু করুন। একটা গান চালু করুন। এখন রাইট মাউস ক্লিক করে Visualizations -> Picture Viz -> Random এ ক্লিক করুন। ছবির ফোল্ডার সিলেক্ট করুন। কাজ শেষ। দেখবেন গানের সাথে সাথে ছবির স্লাইডশো দেখা যাচ্ছে। অন্য ফোল্ডারের ছবি সিলেক্ট করতে চাইলে রাইট মাউস ক্লিক করে More options... -> Plugins -> Visualizations -> Picture Viz এ ক্লিক করুন। Properties বাটনে ক্লিক করুন। এখন Browse বাটনে ক্লিক করে যে কোন ফোল্ডার সিলেক্ট করতে পারবেন।
- What is VoIP (Voice over Internet Protocol)?
VOIP stand for Voice over Internet Protocol, in common terms voice connection using internet protocol through internet. In technical words VOIP is a technology used to transmit voice using broadband internet connection instead of old analog phone lines. There are many VOIP software are available in the market used to connect voice phone call and VOIP service providers offer their service with very low rates as compare to old Phone line service.
VOIP technique transfers voice data using Internet protocol, that is why first it convert voice data into digital signal to travel on internet. There is no special equipment used to make VOIP connection and this can be completed with a good internet speed connection like DSL and a cable modem. You can make local call and also long distance call using VOIP but all depends on your VOIP service provider.
Use VoIP software to place international phone calls.
The main reasons to choose to VOIP connection:
- Its lower rate as compare to traditional phone line. When you are calling PC-TO-PC phone call then it can be even no cast but with low cast you can make call PC to traditional phone line any where in the world. Some VOIP providers allowing you to makes unlimited calls on monthly bases with fix chargers. This is best option for a company to increase their performance with minimum cost.
- There any many features and services VOIP provider offers that are not available with a traditional phone line companies.
There are a variety of devices that can take VoIP calls. Some aren't even hardware at all, but software programs you can install on your computer.
আপনার কম্পিউটারের এ্যাডমিন Password ভুলে গেলে উদ্ধার করবেন যে ভাবে
মশা মারবে কম্পিউটার তাও আবার ফ্রি তে…
বাংলালিক ব্যাবহারকারি বন্ধুদের জন্য সুসময়ের পারুল আর অসময়ের পার্বতীর মতো একটা পোস্ট(দেখলে প্রাপ্তি,না দেখলে মিস)
BANGLALINK TOP U.S.S.D [ Unstructured Supplementary Service Data ]
1. Check Own Number: *511#
2. Check Current Package: *125#
3. Banglalink Advance: *874#
4. GPRS Data Check: *222*3#
5. GPRS Deactivation: *222*2#
6. Call Me Back: *126*Number#
7. Call Waiting Activation: *43#
8. Call Waiting Deactivation: #43#
9. MCA Out of Reach: **62*622#
10. Power Menu: *789#
11. USSD Alert Service: *234#
12. Prize Point Check: *567*1 # OR *720*1#
13. 100SMS Activation: *222*8#
14. 100SMS Deactivation: *222*9#
15. 500SMS Activation: *132*1#
16. 45paisa/min Activation: *166*4*1#
17. Banglalink Emergency: *321#
18. VMS Activation: **21*770#
19. Dial Up Number: *99***1#
20. Bill Pay Service: *777#
21. Mobile Train Ticket: *131#
22. Jobs Link (New): *108*1#
23. Bibaho Link (New): *108*2#
24. Call Divert Activation: **21*Number#
25. Call Divert Deactivation: ##002#
Unlimited ফ্রি কথা হবে বন্ধুদের সাথে
Windows XP এর Service Pack নিয়ে ঝামেলার জন্য গেমস চালাতে পারছেন না?
নতুন গেমস কিনলেন, অথচ চালাতে পারছেন না Windows XP এর Service Pack নিয়ে ঝামেলার জন্য। এইরকম সমস্যার জন্য আপনাদের পাশে আছি আমি শিবলী। Windows XP তে অনেক সময় গেমস অথবা সফটওয়্যার service pack নিয়ে ঝামেলা করে। Service Pack-3 এর গেমস অথবা সফটওয়্যার Service Pack-2 এ সাপোর্ট করে না। Windows XP যারা ব্যবহার করেন তাদের আর Service Pack এর এই ঝামেলা নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজন নেই। কেননা আপনি চাইলে সহজেই Service Pack-2 কে Service Pack-3 এ রূপান্তর করতে পারেন :)। আসলে রুপান্তর নয় গেমস কে ধোকা দেওয়া।
আপনার পিসিতে Service Pack-2 কিন্তু গেমস মনে করবে Service Pack-3। এর জন্য প্রথমেই START Button এ Click করে run option চালু করুন। অত:পর run-এর ফাঁকা বক্সে regedit লিখে OK করুন। এতে Registry Editor নামের একটি Window চালু হবে। Window টির বাম পাশে প্রথমে নিম্নোক্ত নির্দেশের মত কাজ করুন: My Computer > HKEY_LOCAL_MACHINE > SYSTEM > CurrentControlSet > Control > Windows তারপর ডান পাশের লিস্ট থেকে CSDVersion-এ Double Click করুন। Edit DWORD Value নামক একটি ছোট Window আসবে। সেখানে Value Data-এ 200 এর পরিবর্তে 300 লিখে OK করে বের হয়ে আসুন। তারপর Computer Restart করুন। Computer চালু হলে My Computer এর Icon-এ Mouse এ Right Button Click করে Propertise এ যান আর দেখুন Service Pack-3 হয়ে গেছে। পুনরায় 2 এ নেয়ার জন্য Value Data 200 করে দিলেই হবে।
Virtual Android Device এ Apps Install করার পদ্ধতি

আগের লেখায় আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম কিভাবে Android 4(Ice Cream Sandwich) কে VirtualBox এর সাহায্যে পিসিতে চালানো যায়। আজ দেখব কিভাবে এই ভার্চুয়াল এনড্রয়ড ডিভাইসে এপস ইনস্টল করা যায়। আগের লেখাতেই আমি বলেছিলাম এই ভার্চুয়াল ডিভাইসে কিছু কিছু ফিচার কাজ করবে না। এই রকম একটি ফিচার হল এন্ড্রয়ডের মার্কেটপ্লেস থেকে এপস ইনস্টল করা। তাই আমাদের বিকল্প পদ্ধতিতে এপস ইনস্টল করতে হবে।
আপনি যদি আগের লেখা অনুযায়ী সব কিছু করে থাকেন, তাহলে Android-v4 ফোল্ডারে adb নামে একটি এপ্লিকেশন দেখতে পাবেন। আমরা adb ব্যবহার করে কমান্ড লাইনে এপস ইনস্টল করব। এন্ড্রয়ডের এপসগুলোর এক্সটেনশন হয় .apk। আপনি গুগলে সার্চ করে apk ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন। এছাড়াও এই লিংকে প্রবেশ করে .apk লিখে সার্চ দিলে ও প্রচুর এপস পেয়ে যাবেন। তবে আপনাদের আবারো মনে করিয়ে দিতে চাই, যেহেতু আমরা ভার্চুয়াল ডিভাইসে কাজ করছি তাই তাই সব এপস ইনস্টল না ও হতে পারে বা ইনস্টল হলে ও কাজ না ও করতে পারে। যাই হোক, ইনস্টল পদ্ধতি শেখার জন্য এই লিংক থেকে Android Terminal Emulator এপসটি ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড করা Term.apk ফাইলটি Android-v4 ফোল্ডারের ভেতরে রাখুন। এবার Android-v4 ফোল্ডারের ভেতর খালি স্থানে Shift বাটন চেপে ধরে রাইট মাউস ক্লিক করুন। Open command window here এ ক্লিক করুন। কমান্ড প্রম্পট চালু হবে। কমান্ড প্রম্পটে নিচের কমান্ডটি লিখে এন্টার দিন।
adb connect localhost
সবকিছু ঠিক থাকলে নিচের মত মেসেজ দেখতে পাবেন।
* daemon not running. starting it now on port 5037 *
* daemon started successfully *
connected to localhost:5555
এবার Android Terminal Emulator ইনস্টল করার জন্য নিচের কমান্ডটি লিখে এন্টার দিন।
adb install Term.apk
যদি নিচের এররটি দেখায় তাহলে আপনার ভার্চুয়াল এন্ড্রয়ড বন্ধ করে আবার চালু করুন।
error: more than one device and emulator
সবকিছু ঠিক থাকলে নিচের মত মেসেজ দেখতে পাবেন।
3025 KB/s (246359 bytes in 0.079s)
pkg: /data/local/tmp/Term.apk
Success
এবং Apps লিস্টে Terminal Emulator এপসটি দেখতে পাবেন। উপরের ছবিতে দেখুন।
ডাউনলোড করা apk ফাইলটির নাম যদি অনেক লম্বা হয় তাহলে কমান্ড প্রম্পটে এর নাম আংশিক লিখে Tab বাটন চাপলেই সম্পূর্ন নাম চলে আসবে। উদাহরণ হিসেবে আপনি যদি Angry Birds_Full Version_.v1.3.5.apk ইনস্টল করতে চান তাহলে adb install Ang লিখে Tab বাটন চাপলেই adb install "Angry Birds_Full Version_.v1.3.5.apk" চলে আসবে। এবং এন্টার দিলেই ইনস্টলেশন শুরু হয়ে যাবে।
adb connect localhost
সবকিছু ঠিক থাকলে নিচের মত মেসেজ দেখতে পাবেন।
* daemon not running. starting it now on port 5037 *
* daemon started successfully *
connected to localhost:5555
এবার Android Terminal Emulator ইনস্টল করার জন্য নিচের কমান্ডটি লিখে এন্টার দিন।
adb install Term.apk
যদি নিচের এররটি দেখায় তাহলে আপনার ভার্চুয়াল এন্ড্রয়ড বন্ধ করে আবার চালু করুন।
error: more than one device and emulator
সবকিছু ঠিক থাকলে নিচের মত মেসেজ দেখতে পাবেন।
3025 KB/s (246359 bytes in 0.079s)
pkg: /data/local/tmp/Term.apk
Success
এবং Apps লিস্টে Terminal Emulator এপসটি দেখতে পাবেন। উপরের ছবিতে দেখুন।
ডাউনলোড করা apk ফাইলটির নাম যদি অনেক লম্বা হয় তাহলে কমান্ড প্রম্পটে এর নাম আংশিক লিখে Tab বাটন চাপলেই সম্পূর্ন নাম চলে আসবে। উদাহরণ হিসেবে আপনি যদি Angry Birds_Full Version_.v1.3.5.apk ইনস্টল করতে চান তাহলে adb install Ang লিখে Tab বাটন চাপলেই adb install "Angry Birds_Full Version_.v1.3.5.apk" চলে আসবে। এবং এন্টার দিলেই ইনস্টলেশন শুরু হয়ে যাবে।
Android 4(Ice Cream Sandwich) ব্যবহার করুন আপনার পিসিতে

চারিদিকে এন্ড্রয়ডের জয জয়কার। এন্ড্রয়ডের উপর ভর করেই Samsung এর Galaxy S2 মোবাইল ফোন Apple এর iPhone 4 কে হারিয়ে Phone of the Year থেতাব পেয়ে গেছে। এই ডামাডোলের মধ্যে আমাদের মধ্যে যাদের কাছে কোন এন্ড্রয়েড ডিভাইস নেই তাদের শুধু দীর্ঘশ্বাস! ফোন বা ট্যাবলেট নেই তাতে কি হয়েছে, পিসিতো আছে। চলুন পিসিতে ব্যবহার করি এন্ড্রয়ডের নতুন ভার্শন Android 4(Ice Cream Sandwich)।
এজন্য আমাদের প্রয়োজন হবে VirtualBox সফটওয়্যারটি। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে আমরা পিসিতে একটা ভার্চুয়াল এন্ড্রয়ড ডিভাইস তৈরী করব। VirtualBox ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। এরপর প্রয়োজন হবে Android 4(Ice Cream Sandwich) এর VirtualBox উপযোগী রেডিমেড হার্ডডিস্ক ইমেজ। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। এই ইমেজটি 7zip দিয়ে কম্প্রেস করা। আনজিপ করার জন্য 7zip অথবা Winrar ব্যবহার করতে পারেন। আনজিপ করার পর Android-v4 নামে একটা ফোল্ডার পাবেন এটিই আপনার ভার্চুয়াল এন্ড্রয়ড ডিভাইস। Android-v4 এর ভেতরে নীল আইকনের Android-v4 এ ডাবল ক্লিক করলেই আপনার ভার্চুয়াল এন্ড্রয়ড ডিভাইস চালু হবে। তবে এজন্য প্রথমেই VirtualBox ইনস্টল করে নিতে হবে। চালু হওয়ার পর লগিন স্ক্রিনে একটা তালার ছবি দেখতে পাবেন। তালাতে ক্লিক করলে এটি বৃত্ত হয়ে যাবে এবং বাম পাশে আরেকটি তালা দেখাবে।

বৃত্তটি টেনে তালার উপর ছেড়ে দিন, লগিন হয়ে যাবে। এখানে বলে রাখা ভাল, আপনি যেহেতু ভার্চুয়াল ডিভাইসে ব্যবহার করছেন তাই এন্ড্রয়ডের সব ফিচার উপভোগ করতে পারবেন না। আজ এটুকুই, আগামী লেখায় আপনার জানাব কিভাবে এই ভার্চুয়াল এন্ড্রয়ড ডিভাইসে এপস ইনস্টল করবেন।

বৃত্তটি টেনে তালার উপর ছেড়ে দিন, লগিন হয়ে যাবে। এখানে বলে রাখা ভাল, আপনি যেহেতু ভার্চুয়াল ডিভাইসে ব্যবহার করছেন তাই এন্ড্রয়ডের সব ফিচার উপভোগ করতে পারবেন না। আজ এটুকুই, আগামী লেখায় আপনার জানাব কিভাবে এই ভার্চুয়াল এন্ড্রয়ড ডিভাইসে এপস ইনস্টল করবেন।
Windows Explorer এ যুক্ত করুন Tabbed Browsing ফিচার

Graphical User Interfaces (GUI) এর জনপ্রিয় একটি ফিচার হল Tabbed Browsing বা Tabbed Document Interface (TDI)। এই ফিচারের মাধ্যমে একটা সিঙ্গেল উইন্ডোর ভেতরেই একাধীক উইন্ডো খোলা যায়। এর ফলে যারা সবসময় একাধীক এপ্লিকেশন উইন্ডো নিয়ে কাজ করেন তাদের অনেক সুবিধা হয়। বর্তমানে বেশিভার জনপ্রিয় ব্রাউজার, টেক্সট এডিটর এবং বিভিন্ন এপ্লিকেশনের প্রেফারেন্স প্যান এ এই ফিচারটি ব্যবহার করা হচ্ছে।
কম্পিউটারের প্রতিদিনের কাজে আমরা সবেচেয়ে বেশি যে এপ্লিকেশনটি ব্যবহার করি তা হল উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার। কিন্তু উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে এখনো পর্যন্ত Tabbed Browsing ফিচারটি অনুপস্থিত(Windows 8 এ এই ফিচার থাকবে)। এর ফলে একাধিক ফোল্ডার নিয়ে কাজ করতে অনেক ঝামেলা হয়। তবে QTTabBar নামে একটি থার্ডপার্টি এক্সটেনশন ব্যবহার করে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে এই ফিচারটি যুক্ত করা সম্ভব। এটি একটি ফিওয়্যার এক্সটেনশন। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। ইনস্টল করার পর উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারকে উপরের ছবির মত দেখতে পাবেন। এর পর Ctrl + n চেপে অথবা Clone this(ছবিতে বাম দিক থেকে পঞ্চম) বাটনে ক্লিক করে নতুন ট্যাব খুলতে পারবেন।
AutoPatcher Updater ব্যবহার করে Windows কে Offline এ Update করুন

অনেক জনকেই বলতে শুনি, আমার আর অমুকের পিসিটা একই কনফিগারেশনের কিন্তু আমার পিসির তুলনায় তার পিসিতে সমস্যা অনেক কম। আবার অনেকের পিসিতে ভাল এন্টিভাইরাস সর্বশেষ আপডেট সহ থাকার পর ও বিভিন্ন সমস্যা দেখাচ্ছে। বিভিন্ন কারণেই এটা হতে পারে। এর মধ্যে একটা কারণ হল, উইন্ডোজ যদি আপডেটেড না থাকে। উইন্ডোজে যখনই কোন ত্রুটি ধরা পরে তখন তা মুক্ত করার জন্যই সাধারণত আপডেট বের করা হয়। তাই আপনার পিসির নিরাপত্তা এবং গোপনীতার ঝুঁকি কমানো সহ সর্বোপরী পিসিকে যথাসম্ভব সমস্যামুক্ত রাখার জন্য উইন্ডোজ আপডেট খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
উইন্ডোজের বিল্টইন আপডেটার সয়ংক্রিয়ভাবে ইন্টারনেট থেকে আপডেট ডাউনলোড করে উইন্ডোজকে আপডেটেড রাখে। কিন্তু সমস্যা হল যাদের পিসিতে ইন্টারনেট নেই তাদের। এছাড়া যাদের ইন্টারনেট সংযোগ আছে তাদের মধ্যে যারা কিছুদিন পরপর পিসি ফরম্যাট করেন তাদের প্রতিবারই উইন্ডোজ আপডেট করতে হয়। ফলে অনেক ব্যান্ডউইথ এবং সময় অপচয় হয়। কারণ উইন্ডোজের আপডেটের সাইজ ক্ষেত্র বিশেষে ১৫০/২০০ মেগাবাইট পর্যন্ত হয় যা ডাউনলোড হতে ও সময় লাগে। উল্লেখিত সমস্যাগুলোর সমাধান হতে পারে যদি উইন্ডোজের এই আপডেটগুলো একবার ডাউনলোড করে হার্ডডিস্কে সেভ করে রাখা যায় এবং পরবর্তীতে সেখান থেকেই ব্যবহার করা যায়। কিন্তু উইন্ডোজের বিল্টইন আপডেটারে এই সুবিধাটা নেই। এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে AutoPatcher Updater। এই সফটওয়্যার উইন্ডোজের আপডেটগুলো ডাউনলোড করে হার্ডডিস্কে সেভ করে রাথে এবং এর নিজস্ব এটা ইনস্টলার আছে যার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি আপডেট চালাতে পারবেন।
AutoPatcher Updater ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। এর বর্তমান ভার্শন হল ১.৩.০.১। তাই apup131NEW.zip নামে একটি ফাইল ডাউনলোড হবে। আনজিপ করলে apup নামে একটা ফোল্ডার পাবেন যার ভেতর সবকিছু থাকবে। আপনাকে এই ফোল্ডারটি সংরক্ষন করতে হবে। apup ফোল্ডারের ভেতর apup নামে একটি এক্সিকিউটেবল ফাইল পাবেন সেটি চালু করুন। খেয়াল রাখবেন ইন্টারনেট সংযোগ চালু থাকতে হবে। নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।

প্রথম তিনটা বক্সে বাইডিফল্ট টিক মার্ক থাকবে আপনি AutoPatcher for Windows 7 SP1 (x86) এ ও টিক মার্ক দিন। এখানে আমার পিসিতে Windows 7 SP1 ৩২বিট ভার্শন ইনস্টল করা তাই এটা দিয়েছি। আপনার পিসির অপারেটিং সিস্টেম এবং তা ৩২ না ৬৪ বিটের সেই অনুযায়ী আপনাকে টিক মার্ক দিতে হবে। উইন্ডোজ ছাড়াও AutoPatcher Updater এর সাহায্যে আরো কিছু এপ্লিকেশনের আপডেট ডাউনলোড করা যায়। আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী সেখানে টিক মার্ক দিতে পারেন। তবে মনে রাখবেন, যত বেশি টিক মার্ক দেবেন ডাউনলোড সাইজ তত বড় হয়ে যাবে। এবার Next বাটনে ক্লিক করুন। আপডেটগুলো একে একে ডাউনলোড হতে থাকবে শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

এরপর Finish বাটনে ক্লিক করুন। এখন apup ফোল্ডারের ভেতর autopatcher নামে একটি এক্সিকিউটেবল ফাইল পাবেন সেটি চালু করুন। লাইসেন্স এগ্রিমেন্টে টিক মার্ক দিয়ে Next এ ক্লিক করুন। যেসব আপডেট ইনস্টল করতে চান সেখানে টিক মার্ক দিয়ে Next বাটনে ক্লিক করুন।

আপডেট ইনস্টলেশন শুরু হবে শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপর Finish বাটনে ক্লিক করুন। যেসব পিসিতে ইন্টারনেট সংযোগ নেই apup ফোল্ডারটি কপি করে নিয়ে সেখানে autopatcher নামে একটি এক্সিকিউটেবল ফাইলটি চালিয়ে উইন্ডোজ আপডেট করতে পারবেন। সর্বশেষ যেটা মনে রাখতে হবে, আপনি আজকে apup এক্সিকিউটেবল ফাইলটি চালিয়েছেন তাই apup ফোল্ডারে আজকে পর্যন্ত যা আপডেট বের হয়েছে তা আছে। পরবর্তী আপডেটগুলো ডাউনলোডের জন্য মাঝে মাঝেই apup এক্সিকিউটেবল ফাইলটি চালাবেন।
AutoPatcher Updater ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। এর বর্তমান ভার্শন হল ১.৩.০.১। তাই apup131NEW.zip নামে একটি ফাইল ডাউনলোড হবে। আনজিপ করলে apup নামে একটা ফোল্ডার পাবেন যার ভেতর সবকিছু থাকবে। আপনাকে এই ফোল্ডারটি সংরক্ষন করতে হবে। apup ফোল্ডারের ভেতর apup নামে একটি এক্সিকিউটেবল ফাইল পাবেন সেটি চালু করুন। খেয়াল রাখবেন ইন্টারনেট সংযোগ চালু থাকতে হবে। নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।

প্রথম তিনটা বক্সে বাইডিফল্ট টিক মার্ক থাকবে আপনি AutoPatcher for Windows 7 SP1 (x86) এ ও টিক মার্ক দিন। এখানে আমার পিসিতে Windows 7 SP1 ৩২বিট ভার্শন ইনস্টল করা তাই এটা দিয়েছি। আপনার পিসির অপারেটিং সিস্টেম এবং তা ৩২ না ৬৪ বিটের সেই অনুযায়ী আপনাকে টিক মার্ক দিতে হবে। উইন্ডোজ ছাড়াও AutoPatcher Updater এর সাহায্যে আরো কিছু এপ্লিকেশনের আপডেট ডাউনলোড করা যায়। আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী সেখানে টিক মার্ক দিতে পারেন। তবে মনে রাখবেন, যত বেশি টিক মার্ক দেবেন ডাউনলোড সাইজ তত বড় হয়ে যাবে। এবার Next বাটনে ক্লিক করুন। আপডেটগুলো একে একে ডাউনলোড হতে থাকবে শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

এরপর Finish বাটনে ক্লিক করুন। এখন apup ফোল্ডারের ভেতর autopatcher নামে একটি এক্সিকিউটেবল ফাইল পাবেন সেটি চালু করুন। লাইসেন্স এগ্রিমেন্টে টিক মার্ক দিয়ে Next এ ক্লিক করুন। যেসব আপডেট ইনস্টল করতে চান সেখানে টিক মার্ক দিয়ে Next বাটনে ক্লিক করুন।

আপডেট ইনস্টলেশন শুরু হবে শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপর Finish বাটনে ক্লিক করুন। যেসব পিসিতে ইন্টারনেট সংযোগ নেই apup ফোল্ডারটি কপি করে নিয়ে সেখানে autopatcher নামে একটি এক্সিকিউটেবল ফাইলটি চালিয়ে উইন্ডোজ আপডেট করতে পারবেন। সর্বশেষ যেটা মনে রাখতে হবে, আপনি আজকে apup এক্সিকিউটেবল ফাইলটি চালিয়েছেন তাই apup ফোল্ডারে আজকে পর্যন্ত যা আপডেট বের হয়েছে তা আছে। পরবর্তী আপডেটগুলো ডাউনলোডের জন্য মাঝে মাঝেই apup এক্সিকিউটেবল ফাইলটি চালাবেন।
Window 7 এ Logon Screen এর ছবি পরিবর্তন করুন সহজে

Window 7 এ Logon Screen এর একই ছবি দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে গেছেন? চলুন তাহলে পাল্টিয়ে ফেলি :)। এই কাজে আপনাকে সাহয্য করবে Logon Screen Rotator নামের একটি ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনি চারভাবে Logon Screen এর ছবি পরিবর্তন করতে পারবেন। যেমন:- শুধু একবারের জন্য ছবি পরিবর্তন, প্রতিদিন নতুন ছবি, প্রতি লগন এ নতুন ছবি এবং প্রতি স্ক্রিন লকে নতুন ছবি। Logon Screen Rotator এ আপনি আলাদা আলাদা ছবি সিলেক্ট করে দিতে পারেন অথবা একটা ফোল্ডারের সব ছবি ও সিলেক্ট করে দিতে পারেন।
প্রথমেই মনে রাখবেন এটি চালানোর জন্য আপনার কম্পিউটারে Microsoft .NET Framework 3.5 SP1 ইনস্টল থাকতে হবে। না থাকলে এই লিংক থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার এই লিংক থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন। ইনস্টলের পর প্রথমবার একটা উইজার্ড চালু হবে NO ক্লিক করুন। Logon Screen Rotator এই মেইন স্ক্রিন দেখতে পাবেন। এখানে Images, Monitored Folders এবং Settings নামে তিনটি ট্যাব দেখতে পাবেন। Images ট্যাবে রাইট মাউস ক্লিক করে আপনি পছন্দমত ছবি সিলেক্ট করতে পারবেন। Monitored Folders ট্যাবে রাইট মাউস ক্লিক করে আপনি সরাসরি একটা ইমেজ ফোল্ডারকে সিলেক্ট করে দিতে পারবেন। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী Images অথবা Monitored Folders ব্যবহার করে Settings ট্যাবে যান। এখানে Change Interval এ ছবি কিভাবে পরিবর্তন হবে তা সিলেক্ট করুন। Image Location এ ছবি Stretched না Center হবে তা সিলেক্ট করুন। এবার Change Now বাটনে ক্লিক করুন। আপনার কাজ শেষ দেখুন লগন স্ক্রিনের ছবি পরিবর্তন হয়ে গেছে। কখনো যদি অরিজিনাল ছবি ফিরে যেতে চান তাহলে Settings ট্যাবে Revert to Default এ ক্লিক করতে হবে।
ডাউনলোড করুন Windows8 Developer Edition [Pre-Beta Release]

অনেকেই আছেন নতুন অপারেটিং সিস্টেম বের হলে একটু ঘাঁটাঘাঁটির লোভ সামলাতে পারেন না :)। তাদের জন্য সুখবর, Microsoft তাদের নতুন অপারেটিং সিস্টেম Windows8 এর একটি প্রি-বেটা ভার্শন রিলিজ করেছে। এটা মূলত ডেভেলপারদের জন্য বের করা হয়েছে। তবে আপনি আপনি ডেভেলপার না হলে ও সমস্যা নেই, হাতে সময় থাকলে একটু ঘেটে দেখতে পারেন। Windows7 এর উন্নত সংস্করন হল Windows8। Windows7 এর উপর ভিত্তি করে বানানো হলে ও এতে নতুন নতুন অনেক ফিচার যুক্ত হচ্ছে।
এর মধ্যে একটি হল নতুন ইউজার ইন্টারফেস যার নাম দেওয়া হয়েছে Metro Style UI। তবে টাচ স্ক্রিন মনিটরেই এই ইউজার ইন্টারফেসের পূর্নাঙ্গ মজা পাবেন। এছাড়াও থাকছে নতুন অনেক Apps যা আপনার কম্পিউটার ব্যবহারের অভিজ্ঞতাকে আরো পরিপূর্ন করে তুলবে। Windows8 এ নতুন প্রজন্মের সব রকম হার্ডওয়্যার সাপোর্ট করবে। নূন্যতম ১ গিগাহার্টজের প্রসেসর ও ১ গিগাবাইট মেমোরী সম্বলিত পিসিতে আপনি Windows8 চালাতে পারবেন। তিন ভার্শনের ISO ইমেজ ডাউনলোডের জন্য দেওয়া হয়েছে যার লিংক নিচে দেওয়া হল।
Windows Developer Preview with developer tools English, 64-bit (x64) (4.8GB)
Windows Developer Preview English, 64-bit (x64) (3.8GB)
Windows Developer Preview English, 32-bit (x86) (2.8GB)
Windows Developer Preview English, 64-bit (x64) (3.8GB)
Windows Developer Preview English, 32-bit (x86) (2.8GB)
QuickMark for PC ব্যবহার করে QR Code তৈরী এবং স্ক্যান করুন

কয়েকদিন আগে অনলাইনে QR Code তৈরী করা সংক্রান্ত একটা লেখা দিয়েছিলাম। তখন অনেকেই মেইল করে QR Code তৈরী এবং স্ক্যান করার সফটওয়্যারের ব্যাপারে জানতে চেয়েছিলেন। তাদের কথা মাথায় রেখে আজকের এই লেখা। QR Code তৈরী এবং স্ক্যান করার জন্য খুবই কাজের একটি সফটওয়্যার QuickMark for PC। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনি টেলিফোন নাম্বার, ওয়েব এড্রেস, এসএমএস, ইমেইল, ভিজিটং কার্ড সহ অন্যান্য তথ্যের QR Code তৈরী করতে পারবেন।
এবং তা jpg, png, gif এবং bmp ফরম্যাটে সেভ করতে পারবেন। আর QR Code রিডার হিসেবে এই সফটওয়্যারকে আপনি তিনভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার পিসি/ল্যাপটপে যদি ওয়েবক্যাম থাকে তাহলে সরাসরি ওয়েব ক্যামের সাহায্যে যেকোন প্রিন্ট করা QR Code স্ক্যান করতে পারবেন। এছাড়া যে কোন ওয়েবসাইটে প্রদর্শিত অথবা আপনার কম্পিউটারে ইমেজ হিসেবে সংরক্ষিত QR Code এর উপর QuickMark সফটওয়্যারটি রেখে Q বাটনে প্রেস করলেই সেই QR Code এর তথ্য পড়তে পারবেন। QR Code এর ইমেজটি যদি QuickMark সফটওয়্যারের উইন্ডোর চাইতে বড় হয় তাহলে সেই ইমেজটি ড্র্যাগ করে QuickMark এর উইন্ডোতে ছেড়ে দিলে ও কাজ হবে। QuickMark for PC সফটওয়্যারটি বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারবেনএই লিংক থেকে। তবে এর একটি এডভান্সড ভার্শন ও আছে যা কিনতে হবে। এডভান্সড ভার্শন ব্যবহার করে QR Code ছাড়া অন্যান্য বারকোড ও স্ক্যান করা যায়।
Gmail Notifier Pro - ব্রাউজার ছাড়াই জিমেইলের সুবিধা

Gmail ব্যবহারকারীদের জন্য দারুন একটি প্রোগ্রাম হল Gmail Notifier Pro। এটি ব্যবহার করে ব্রাউজার চালু না করেই আপনি জিমেইল থেকে ইমেইল চেক করা এবং পাঠানোর কাজ করতে পারবেন। Gmail ছাড়াও এটি একাধারে Google Calendar, Google Reader, Google News, Google Docs, Google+ এবং RSS/Atom ফিড রিডার হিসেবে কাজ করে। এছাড়াও বাড়তি সুবিধা হিসেবে আছে Microsoft Live Hotmail এবং Yahoo! Mail এর নোটিফিকেশন সুবিধা।
অন্যান্য ইমেইল ক্লায়েন্টের মতই Gmail Notifier Pro তে রয়েছে Read, Write, Reply, Preview, Save Attachments, Mark as Read, Delete, Default Program for E-mail ইত্যাদি অপশন। এটি ব্যাক্তিগত ব্যবহারের জন্য ফ্রি। তবে ফ্রি ভার্শনে একসাথে সর্বোচ্চ দুইটা একাউন্ট ব্যবহার করতে পারবেন। এর বেশি একাউন্ট একসাথে ব্যবহার করতে চাইলে রেজিস্টার্ড ভার্শন কিনে নিতে হবে। Gmail Notifier Pro পোর্টেবল সফটওয়্যার হিসেবে ও ব্যবহার করা যায়। ডাউনলোড করুন এই লিংকথেকে।
Windows 7 কে করে ফেলুন সম্পূর্ন বাংলা!

কেমন আছেন সবাই? ভাষার মাস ফেব্রুয়ারীতে আপনাদের জন্য আমার এই লেখটা। উইন্ডোজ আবিষ্কারের পর থেকে আমাদের সব বাঙ্গালীর একটি আশা যেন তারা তাদের প্রিয় উইন্ডোজ ভার্সনকে বাংলায় দেখতে পারেন। আর সেই আশা পূরণ করেছে উইন্ডোজ এর নতুন ভার্সন Windows 7 এ।
নিচের লিংক থেকে আপনার অপারেটিং সিস্টেমের ধরন অনুযায়ী(৩২বিট/৬৪বিট) ল্যাঙ্গুয়েজ ইন্টারফেস প্যাক ফাইলটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। এখন, কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। দেখবেন আপনার পিসির উইন্ডোজের ইন্টারফেস বাংলায় পরিবর্তন হয়ে গেছে। আপনার প্রিয় উইন্ডোজ এখন বাংলায়। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
Mozilla firefox কে ভিস্তার মত করুন
মজিলা ফায়ারফক্স একটি জনপ্রিয় ব্রাউজার। অনেকেই এটি ব্যবহার করেন। এমন কি cae.com.bd কে ভালভাবে দেখানোর জন্য এটি ব্যবহার করতে বলে। যাইহোক, ফায়ারফক্সের ডিফল্ট থিমটা যদি আপনাদের ব্যবহার করতে করতে আর ভাল লাগে তাহলে এটিকে ভিস্তার মত করতে পারেন। এজন্য এই অ্যাড- অনটি ইনস্টল করতে হবে। খুবি ছোট একটি Add-on, ডাউনলোড করাও খুব সহজ, ইন্সটল হয়ার পরে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন, আপনা আপনিই এটি ইন্সটল করা শুরু হবে, তারপর ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। ব্যাস কাজ শেষ। দেখুন আপনার ফায়াফক্সের চেহারা কেমন হয়ে গেল। এড-অনটি ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে।
একই ধরনের ওয়েসবাইট খুঁজে বের করুন সহজে
অনেক সময় কোন একটা বিষয়ের উপর একাধিক ওয়েবসাইট ঘাঁটাঘাঁটি করার দরকার হয়। কারণ সবকিছু হয়ত একই ওয়েবসাইট থেকে না ও পাওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে আমরা সার্চ ইঞ্জিনের সাহায্য নিই। কিন্তু সঠিক কি লিখে সার্চ দিতে না পারলে সব সময় সঠিক রেজাল্ট আসে না। ফলে নতুন ব্যবহারকারীদের একটু সমস্যা হয়ে যায় দরকারী খুঁজে পেতে। একই ধরনের বিষয়বস্তু সমৃদ্ধ ওয়েসবাইট খুঁজে বের করার এই কাজকে অনেক সহজ করে দিয়েছে SimilarWeb। এটি Mozilla Firefox এর একটি Add-on। এই Add-on টি ইনস্টল করার পর আপনার ব্রাউজারের বামপাশে একটা সাইডবার দেখতে পাবেন।
যখনই আপনি কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন সেই ওয়েবসাইটের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ন সাইটগুলোর থাম্বনেইল এই সাইডবারে দেখা যাবে। Add-on ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। ডাউনলোড লিংকে ক্লিক করার পর এড্রেসবারের নিচে একটা মেসেজ আসবে সেখানে Allow বাটনে ক্লিক করুন। এরপর ফায়ার ফক্সের Add-ons ইনস্টলারটা দেখা যাবে সেখানে Install Now বাটনে ক্লিক করুন। ইনস্টল হয়ে গেলে ফায়ারফক্স একবার রিস্টার্ট করুন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ।
সাইন আউট ছাড়াই ব্রাউজারের একই ট্যাবে পর্যায়ক্রমে একাধিক মেইল আইডি খুলুন!!
আমাদের অনেকেরই একাধিক মেইল আইডি আছে। এগুলো চেক করার জন্য আমরা বার বার সাইন ইন এবং সাইন আউট করি। ধরুন, আপনার ৫টি ইয়াহু আইডি আছে। এক্ষেত্রে আপনি ৫ বার সাইন ইন এবং ৫ বার সাইন আউট করে থাকেন। এই ঝামেলা হতে মুক্তি দিতে পারে মজিলা ফায়ারফক্সের WebMail Notifier। এই এডঅনটি আপনার মেইল সম্পর্কে নোটিফিকেশনও করবে। এই লিংক হতে এডঅনটি ইনস্টল করুন। এড করার পর আপনার মজিলা ফায়ারফক্সের ডানপাশে একেবারে নিচে নোটিফায়ারটি দেখতে পাবেন। নোটিফায়ারটির প্রেফারেন্সেস অপশন হতে আপনার আইডিগুলো এড করে নিন।
আর যেসকল আইডি এড করতে পারবেন তা নিচের চিত্র হতে দেখে নিন।
(সকলকে ধন্যবাদ)
জিমেইল এর জন্য ফায়ারফক্স এর মজার একটি এড-অন

Gmail ব্যবহারকারীরা এর গতানুগতিক লগিন থিম দেখে যদি বিরক্ত হয়ে থাকেন তাহলে এই বোরিং লাইফ থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন খুব সহজেই ফায়ারফক্সের একটি ছোট্ট এক্সটেনশন ব্যবহার করে। এর নাম Google Redesigned। এডঅনটি ফায়ারফক্স এ এড করার পরে জিমেইল visit করে দেখুন কেমন লাগে। এক্সটেনশনটি নিজে থেকে আপডেট হয়। ফলে নিত্য নতুন আপডেটের সাথে নতুন নতুন আউটলুক পেয়ে যাবেন খুব সহজেই।
জিমেইলে আনুন গুগলের সব সেবা
জিমেইল বা গুগলকে নিয়ে নতুন আর কি বলব। গুগলের সেবা গুলো বর্তমানে জনপ্রীয়তার তুঙে। এগুলো ব্যবহার করতে হলে আলাদা আলাদা উইন্ডো বা ট্যাবে নতুন করে চালু করতে হয়। কিন্তু জিমেইলের মধ্যে গুগল রিডার, পিকাসা, ক্যালেন্ডার, নিউজ, নোটবুক, গ্রুপ, ম্যাপ, সাইট, গ্যাজেট ইত্যাদি যদি পাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়? যারা মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করেন তারা চাইলে Integrated Gmail এ্যাড অন ইনস্টল করে এই সুবিধা পেতে পারেন। এজন্য এই লিংক থেকে এ্যাড অনটি ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। এবার টুলস মেনু থেকে Integrated Gmail এ ক্লিক করুন এবং element section এর add বাটনে ক্লিক করে পছন্দের সেবা গুলো আনুন এবং ইচ্ছামত সাজিয়ে ok করে বন্ধ করুন। এবার জিমেইল চালু করুন দেখুন উক্ত সেবাগুলো চালু হয়ে গেছে।
Social Fixer ব্যবহার করে Facebook কে কাস্টোমাইজ করুন

বর্তমানে Facebook কে ব্যবহার করেন এটা প্রশ্ন না করে Facebook কে ব্যবহার করেন না এই প্রশ্ন করাটাই অনেক বেশি যুক্তিসঙ্গত :)। ইন্টারনেট ব্যবহার করে অথচ Facebook ব্যবহার করে না এমন খুব কম লোকই পাওয়া যাবে। যাইহোক, আমার এই লেখাটা Facebook কারা ব্যবহার করেন আর কারা করেন না তা নিয়ে নয়। বরঞ্চ যারা ব্যবহার করেন তারা কিভাবে আরো ভালভাবে ব্যবহার করবেন সেই বিষয়ে। ফেইসবুকের অনেক ফিচার আছে যা অনেকের কাছে অপ্রয়োজনীয় মনে হয়। আবার এমন অনেক ফিচার নেই যা থাকলে হয়ত অনেকেই উপকৃত হতেন।
ব্যবহারকারীদের এই পাওয়া না পাওয়ার বিষয়টাকে মাথায় রেখেই তৈরী করা হয়েছে Social Fixer। এটি একটি ব্রাউজার এডঅনস যা ব্যবহার করে ফেইসবুককে অনেকভাবে কাস্টোমাইজ করা যায়(উদাহরণ হিসেবে উপরের ছবিটা খেয়াল করুন)। Mozilla Firefox, Google Chrome, Apple Safari, Opera ইত্যাদি ব্রাউজারের জন্য Social Fixer পাবেন। তবে Internet Explorer ব্যবহারকারীগন এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। এই লিংকে প্রবেশ করলেই ব্রাউজারের লগো সহ ডাউনলোড লিংক পাবেন। আপনি যে ব্রাউজার ব্যবহার করছেন সেই লগোতে ক্লিক করলেই ইনস্টলেশন শুরু হবে। ইনস্টল হওয়ার পর ব্রাউজার বন্ধ করে আবার চালু করুন। এখন ফেইসবুকে লগিন করার পর আপনার নাম এবং প্রোফাইল পিকচারের বামপাশে রেঞ্চ এর ছবিযুক্ত একটা আইকন দেখতে পাবেন। এই আইকনে ক্লিক করে Social Fixer Options এ ক্লিক করে আপনি আপনার প্রয়োজনমত কাস্টোমাইজ করে নিতে পারবেন। এখানে একটি সেটাপ উইজার্ড ও আছে, যার মাধ্যমে অনেক সহজেই কাস্টোমাইজেশনের কাজ সেরে নিতে পারবেন। তবে খেয়াল রাখবেন এই কাস্টোমাইজেশন শুধু আপনার আপনার ব্রাউজারেই দেখতে পাবেন। অন্য পিসিতে ফেইসবুক চালু করলে সেখানে দেখতে পাবেন না। ধন্যবাদ সবাইকে।
Wireless Router/Access Point ছাড়াই তৈরী করুন আপনার Wi-Fi Hot Spot

ওয়াইফাই প্রযুক্তি বর্তমানে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ল্যাপটপ, আইপড, আইফোন, এন্ড্রয়েড ফোন সহ বিভিন্ন স্মার্টফোনেই বিল্টইন ওয়াইফাই রয়েছে। ওয়াইফাই ডিভাইসগুলোতে ইন্টারনেট ব্রাউজিং এবং নেটওয়ার্কিং জন্য Wi-Fi Hot Spot এ কানেক্ট হতে হয়। এই জন্য সাধারনত Wireless Router অথবা Wireless Access Point ব্যবহার করতে হয়। তবে আজকে আমরা দেখব Wireless Router/Access Point ছাড়াই কিভাবে Wi-Fi Hot Spot তৈরী করা যায়।
এই জন্য আপনার প্রাথমিকভাবে প্রয়োজন হবে Windows 7 অথবা Windows 2008 R2 সম্বলিত ওয়াইফাই ফিচারসহ একটা ল্যাপটপ অথবা ডেস্কটপ। আপনার ল্যাপটপটা যদি গত ২/৩ বছরের মধ্যে যদি কিনে থাকেন তাহলে ওয়াইফাই ফিচারের ব্যাপারে নিশ্চিত থাকতে পারেন :)। আর ডেস্কটপের ক্ষেত্রে হয়ত আলাদা ওয়্যারলেস ল্যান কার্ড কিনতে হতে পারে। এরপর প্রয়োজন হবে Virtual Router নামের ছোট্ট একটা ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যার। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। ইনস্টল হয়ে গেলে Virtual Router চালু করুন। Network Name (SSID) তে যে নামে সবাই এই Wi-Fi Hot Spot কে দেখতে পাবে তা লিখুন। যেমন: CAEBDHotSpot। এরপর Password এ একটা পাসওয়ার্ড দিন যা আপনার Wi-Fi Hot Spot এ কানেক্ট করার সময় চাইবে। পাসওয়ার্ড কমপক্ষে ৮ অক্ষরের হতে হবে। Shared Connection এ আপনার পিসি যে কানেকশনের মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত তা সিলেক্ট করতে হবে। তবে তা সাধারনত Virtual Router সফটওয়্যার নিজেই করে নেয়। এবার Start Virtual Router বাটনে ক্লিক করুন। আপনার Wi-Fi Hot Spot চালু হয়ে যাবে। এখন অন্যান্য ওয়াইফাই এনাবলড ডিভাইস থেকে এই Wi-Fi Hot Spot এ কানেক্ট হতে পারবে। এবং আপনার পিসির ইন্টারনেট কানেকশন ও শেয়ার করতে পারবে।
Recycle Bin কে নিয়ে যান System Tray তে

অনেকে তাদের পিসির ডেস্কটপকে একদম খালি রাখতে পছন্দ করেন। কিন্তু তার পর ও একটা আইকন কে বাদ দেওয়া যায় না সেটা হল Recycle Bin। কারণ মাঝে মাঝে Recycle Bin খুলতে হয় বা খালি করতে হয়। তাই সব বাদ দেওয়ার পর নির্জন দ্বীপের একাকী বাসিন্দার মত Recycle Bin এর আইকনটি ডেস্কটপে থেকে যায়। এছাড়া ও আবার অনেকেই আছেন যারা একটা ক্লিক কম দিয়ে ও কাজ করতে পারলে সেটাকে অনেক সাশ্রয় মনে করেন। আপনি যদি উল্লেখিত দুই দলের কোন এক দলের হন তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য।
আজ আমরা দেখব কিভাবে Recycle Bin কে System Tray তে নেওয়া যায়। এই জন্য আপনাদেরকে একটা ছোট্ট ফ্রিওয়্যার ইউটিলিটি ডাউনলোড করতে হবে। এ্রর নাম MiniBin। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। ইনস্টল করার পর সিস্টেম ট্রে তে রিসাইকেল বিনের একটা আইকন দেখতে পাবেন। যা ডেস্কটপের রিসাইকেল বিন আইকনের মতই কাজ করবে। এখন ডেস্কটপের রিসাইকেল বিন আইকনটি সরাতে হবে। এজন্য নিচের ধাপগুরো অনুসরণ করুন।
১. Winkey(উইন্ডোজের লগো দেওয়া বাটন) এবং r চেপে Run কমান্ড চালু করুন।
২. এবার Run এ নিচের কমান্ডটি কপি করে পেস্ট করুন এবং Enter দিন।
rundll32.exe shell32.dll,Control_RunDLL desk.cpl,,0
৩. Desktop Icon Settings চালু হবে। এবার Desktop icons এর সব টিক চিহ্ন তুলে দিন। অবশ্য আপনি যদি শুধু রিসাইকেল বিন বাদ দিতে চান সেক্ষেত্রে শুধু Recycle Bin থেকে টিক চিহ্ন তুলতে হবে।
৪. Apply -> OK দিন। ব্যাস, ডেস্কটপের শেষ বাসিন্দা ও বিদায় হয়ে গেল :)।
১. Winkey(উইন্ডোজের লগো দেওয়া বাটন) এবং r চেপে Run কমান্ড চালু করুন।
২. এবার Run এ নিচের কমান্ডটি কপি করে পেস্ট করুন এবং Enter দিন।
rundll32.exe shell32.dll,Control_RunDLL desk.cpl,,0
৩. Desktop Icon Settings চালু হবে। এবার Desktop icons এর সব টিক চিহ্ন তুলে দিন। অবশ্য আপনি যদি শুধু রিসাইকেল বিন বাদ দিতে চান সেক্ষেত্রে শুধু Recycle Bin থেকে টিক চিহ্ন তুলতে হবে।
৪. Apply -> OK দিন। ব্যাস, ডেস্কটপের শেষ বাসিন্দা ও বিদায় হয়ে গেল :)।
Fences ব্যবহার করে আপনার পিসির ডেস্কটপকে করুন আরো সুবিন্যাস্ত
অনেকের পিসির ডেস্কটপ দেখলে মনে হয় যেন মাছের বাজার বসেছে। আমার নিজের পিসি ও এর ব্যাতিক্রম না :)। এত বেশি ফাইল / ফোল্ডার / শর্টকাট এর ফলে অনেক সময় কাজের জিনিসটি খুঁজতেই মাথা খারাপ হয়ে যায়। আমরা যদি ডেস্কটপের এইসব ফাইল / ফোল্ডার / শর্টকাটগুলোকে বিভিন্ন দলে ভাগ করে সাজিয়ে রাখতে পারতাম তা হলে অনেক সহজেই প্রয়োজনীয় জিনিসটি খুঁজে পেতাম। কিন্তু উইন্ডোজে সেই রকম কোন বিল্টইন ফিচার নেই। তবে থার্ডপার্টি সফটওয়্যার ব্যবহার করে আমরা তা করতে পারি।
এই রকম একটা সফটওয়্যার হল Fences। এই নামের বাংলা অর্থ হল বেড়া। নাম শুনেই নিশচই এর কাজ সম্পর্কে কিছুটা ধরনা করতে পারছেন। হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন, এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনি ডেস্কটপের যে কোন অংশে আলাদা আলাদা এলাকা তৈরী করতে পারবেন। এবং আপনার ডেস্কটপের ফাইল / ফোল্ডার / শর্টকাটগুলোকে বিভিন্ন দলে ভাগ করে সাজিয়ে রাখতে পারবেন। সফটওয়্যারটির ফ্রি এবং প্রো ভার্শন আছে তবে ফ্রি ভার্শনেই আমাদের কাংক্ষিত কাজটুকু হয়ে যাবে। ডাউনলোড করুন এই লিংকথেকে। ডাউনলোড হয়ে গেলে ইনস্টল করে ফেলুন বাই-ডিফল্ট দুটো এরিয়া পেয়ে যাবেন। এছাড়া এর সেটিং এ গেলে বিভিন্ন পূর্বনির্ধারিত লেআউট পাবেন। অথবা আপনি ডেস্কটপের খালি অংশে রাইট মাউস বাটন চেপে ধরে ড্র্যাগ করে ও প্রয়োজনমত তৈরী কর নিতে পারবেন। সেটিং এ প্রবেশ করার জন্য ডেস্কটপের খালি অংশে রাইট ক্লিক করলেই Configure Fences... দেখতে পাবেন। বিভিন্ন এরিয়া তৈরী করে আপনার ডেস্কটপের সব ফাইল / ফোল্ডার / শর্টকাটগুলোকে ড্র্যাগ করে তৈরী বিভিন্ন এলাকায় ছেড়ে দিন। দেখবেন অনেক সহজেই এখন আইকনগুলো খুঁজে পাবেন। এবং আপনির পিসির ডেস্কটপ ও দেখতে অনেক সুবিন্যাস্ত থাকবে।
Windows 8 এর Metro UI ব্যবহার করুন Windows 7 এ

Windows এর পরবর্তী ভার্শন Windows 8 এই বছরেই বাজারে আসার সম্ভাবনা আছে। Windows 8 এর গুরুত্বপূর্ন পরিবর্তনগুলোর মধ্যে একটি হল এর Metro UI। যা প্রচলিত উইন্ডোজ ডেস্কটপের পরিবর্তে ব্যবহার করা হবে। যারা এই মজার ফিচারটি Windows 7 এ ব্যবহার করতে চান তাদের জন্য সুখবর হল, কিছু থার্ডপার্টি প্রোগ্রাম বের হয়েছে যা ব্যবহার করে Windows 8 এর Metro UI এর মত ফিচার পাওয়া সম্ভব।
এই রকম একটা হল Metro 7। এতে কয়েকটা বিল্টইন উইজেট আছে। এছাড়া Metro 7 Store এ গিয়ে আরো কিছু উইজেট ইনস্টল করতে পারবেন। Metro 7 ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। Metro 7 ইনস্টল করার জন্য আপনার পিসিতে Microsoft .NET Framework 4.0 ইনস্টল করা থাকতে হবে। না থাকলে এই লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
একটি উপকারি সফটওয়ার RRT

কম্পিউটারে এ্যান্টি ভাইরাস ব্যবহার করে না এমন লোক বর্তমান সময়ে পাওয়া বড়ই কষ্টকর। এতো সব এ্যান্টি ভাইরাস ব্যবহার করার পরও অনেক সময় আমাদের উইন্ডোজের অনেক অপশনই অকার্যকর হয়ে যায়। এটি হয় সাধারনত কিছু ভাইরাস উইন্ডোজের রেজিষ্ট্রি ফাইল পরিবর্তন করে ফেলার জন্য। এই যেমন ধরেন, ফোল্ডার অপশানে গিয়ে যতবারই হিডেন ফাইল শো করিনা কেন তা আবারও হিডেন হয়ে যায়, আবার তা রেজিষ্ট্রিতে গিয়ে যে ঠিক করবেন তার ও উপায় নেই যেটিও ডিজেবল করে দেয় (আরো জানতে এখানে যান )। এরকম আপনার উইন্ডোজের অনেক অপশনই আপনার ও আপনার এ্যান্টি ভাইরাসের অগোচরেই ডিজেবল হয়ে গিয়ে আপনাকে ফেলে বিপাকে।
তাহলে সমাধানের উপায় কি? হ্যাঁ আছে, সমাধান আছে। আর সমাধানটি হচ্ছে RRT । এই RRT দিয়ে আপনি আপনার উইন্ডোজের ডিজেবল হয়ে যাওয়া অনেক অপশনই ফেরত আনতে পারেন। তাহলে দেরি কেন RRT নামিয়ে নিন এবং এর সুফল উপোভোগ করুন। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে।
Microsoft Office এর দারুন একটি Add-ins

অনেক গুরুত্বপূর্ন কাজ আমরা অনেক সময় ভুলে যাই। এবং খেসারত হিসেবে, কেউ অফিসের বসের কাছ থেকে, কেউ স্কুলের স্যারের কাছ থেকে আবার কেউবা বউয়ের কাছ থেকে ঝাড়ি খায় :)। বিশেষ করে যারা কম্পিউটার নিয়ে সারাদিন পড়ে থাকে তাদের এই সমস্যাতো প্রকট(আমিও সেই দলের)। এই ক্ষেত্রে বেশ কাজের জিনিস হল স্টিকি নোট এবং টু-ডু লিস্ট। আজ আপনাদের এই ধরনের একটা ইউটিলিটির সন্ধান দেব যা Microsoft Office 2003/2007/2010 এর Add-ins হিসেবে কাজ করে।
Note&Do নামের এই এড-ইনসটা বেশ কাজের। Word, Excel, PowerPoint এবং Outlook এর সাইডবার হিসেবে এটি কাজ করে। এর দারুন একটা ফিচার হল ড্র্যাগ এন্ড ড্রপ সাপোর্ট। আপনি অফিস এপ্লিকেশনে কিছু টাইপ করে তা ড্র্যাগ করে ছেড়ে দিলেই নোট হয়ে যাবে। সর্বশেষ চমক হল এটি ফ্রিওয়্যার। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে।
Microsoft Word ছাড়াই Open করুন যে কোন Word file
সাধারনত যারা অফিস ২০০৩ ব্যবহার করেন তাদের পক্ষে অফিস ২০০৭ এর ওয়ার্ড ফাইল ওপেন করতে সমস্যা হয়। তাদের জন্য এসেছে দারুণ এক সফ্টওয়ার Word Reader যা দিয়ে Microsoft Word ছাড়াই Open করা যায় যে কোন Word file(Office 97 Office 2007) শুধু ওয়ার্ড ফাইল নয়, এছাড়া ও এ সফ্টওয়ার দিয়ে ওপেন করা য়ায় rtf, txt, htm, html ইত্যাদি ফাইল। এবং এটি মাত্র ৬.৮৬ মেগাবাইট, যা সম্পূর্ন ফ্রী। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে এবং সেটাপ করুন।আমার Notepad কথা বলে!

উইন্ডোজের ডিফল্ট টেক্সট এডিটরের নাম Notepad। অত্যন্ত সাধাসিধা এই প্রোগ্রামটি কম-বেশি আমরা সবাই ব্যবহার করি। এছাড়া ও অনেকে বিভিন্ন রকম থার্টিপার্টি নোটপ্যাড ব্যাবহার করেন। আচ্ছা আপনার নোটপ্যাডটি কথা বলে? আমার নোটপ্যাড কিন্তু কথা বলে!! বিশ্বাস হচ্ছে না? বিশ্বাস করুন আর নাই করুন এটাই সত্যি। আমি আপনাদেরকে এমন একটি Notepad এর সন্ধান দিবো যা আপনাদের লেখাগুলো পড়ে শোনাবে। সফটওয়্যারটির নাম হল Speaking Notepad।
Speaking Notepad এ আপনি ইংরেজীতে যা লিখবেন তা আপনাকে পড়ে শোনাবে। বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।
১০০০০ বিশাল সংগ্রহ হতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিদিন বিনামূল্য আপনার কাছে SMS পৌছে যাবে
প্রিয়জনের মোবাইলে এস. এম. এস পাঠিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রচুর এস. এম. এস ম্যাসেজ পাওয়া যাচ্ছে www.devilhunter.net এই ওয়েবসাইটে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে নির্মিত এই ওয়েবসাইটে বিশ্বের সবচেয়ে বেশী এস. এম. এস ম্যাসেজ এর সংগ্রহ রয়েছে। ভ্যালেন্টাইন ডে, নববর্ষ, ঈদ, শুভেচ্ছা, ভালোবাসা, রোমান্টিক, বন্ধুত্ব, জন্মদিন, ফাদার্স ডে, মাদার্স ডে, রাজনীতি এইরকম ১০০টি ক্যাটাগরির এস. এম. এস রয়েছে যার প্রতিটিতে রয়েছে ১০০ এস. এম. এস অর্থাৎ সর্বমোট ১০,০০০ এস. এম. এস :)।
স্বয়ংক্রিয় ভাবে প্রতিদিন বিনামূল্য আপনার কাছে এস. এম. এস ম্যাসেজ পৌছে যাবে যা আপনি নববর্ষ, ঈদ, শুভেচ্ছা, ভালোবাসা, বন্ধূত্ব, জন্মদিন ইত্যাদি উপলক্ষ্যে বন্ধুর মোবাইলে পাঠাতে পারবেন। এই ওয়েবসাইট দেখুন www.devilhunter.net এবং প্রথমে লাইক, অত:পর এস. এম. এস সাবস্ক্রাইব অপশন ব্যবহার করুন।
Free SMS করুন বিশ্বের যেকোন মোবাইলে!
বর্তমানে বাংলাদেশে মোবাইল ফোন অপরারেটরগুলো অকল্পনীয় সব সুযোগ-সুবিধা দিলেও ফ্রি এসএমএস করার সুযোগ কেউ দেয় কি না, সেটা আমার জানা নেই। তবে মোবাইলে না থাকলেও ইন্টারনেটে এমন একটি ওয়েব সাইট আছে, যেখান থেকে বিশ্বের যেকোন দেশের যেকোন মোবাইলে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এসএমএস পাঠানো যায়। অবশ্য সকল ফ্রির মতো এই ফ্রিতেও শর্ত প্রযোজ্য। তবে সেই শর্ত কঠিন কিছু না। ব্যস্ত হবেন না - আগে ধৈর্য্য ধরে পুরো লেখাটি পড়ুন তারপরে এই লিংক ব্যবহার করে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করুন এবং এসএমএস করতে থাকুন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
ফ্রি এসএমএস সুবিধা প্রদানকারী এই সাইটটির নাম এসএমএস সিটি। সাইটটিতে ঢুকে প্রথমে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করার সময় আপনাকে আপনার নিজস্ব ই-মেইল আইডি এবং মোবাইল নাম্বার ইনপুট করতে হবে। আপনি যদি অন্য কারো ই-মেইল আইডি বা মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করেন, তাহলে সেটা কাজ করবে না। কারণ রেজিস্ট্রেশন করার সাথে সাথে এসএমএস সিটি থেকে আপনার ই-মেইলে একটি ভ্যারিফেকিশেন লিংক এবং আপনার মোবাইলে একটি কোড নাম্বার প্রেরিত হবে। ঐ লিংক ওপেন করে নির্দিষ্ট ইনপুট বক্সে আপনার মোবাইলে পাঠানো কোড নাম্বার সাবমিট করে আপনার দেওয়া তথ্যগুলো নিশ্চত করতে হবে। এরফলে রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট হবে এবং ভবিষ্যতে আপনি যেকোন সময় আপনার মোবাইল নাম্বার ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে সাইন ইন করতে পারবেন এবং ফ্রি এসএমএস পাঠাতে পারবেন।
এসএমএস সিটি থেকে প্রতিদিন একটি করে ফ্রি এসএমএস পাঠানো যায়। আর সেটা পাঠাতে হয় সন্ধ্য 6টা থেকে 7টার মধ্যে। অন্য যেকোন সময় এসএমএস পাঠাতে চাইলে প্রতিটি এসএমএস এর জন্যে 4 ক্রেডিট করে কাটা যাবে। এসএমএস সিটিতে যে কোন মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে রেজিস্ট্রেশন করলে 20 ক্রেডিট ফ্রি পাওয়া যায়। কাজেই এই 20 ক্রেডিট ব্যবহার করে অসময়ে পাচটি এসএমএস পাঠানো যাবে। তবে সমস্যা একটাই - এসএমএস ফ্রি পাঠানো হোক বা ক্রেডিট খরচ করে পাঠানো হোক, সেটা প্রাপকের কাছে পৌছবে ঠিক চব্বিশ ঘন্টা পরে।
রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে প্রাপ্ত ক্রেডিটের পরিমাণ অবশ্য একটু চেষ্টা করলেই বাড়ানো সম্ভব। সাইন ইন করার আপগ্রেড ক্রেডিট বিভাগে আপনি একটি ইনভাইটেশন লিংক দেখতে পাবেন। এই ইনভাইটেশন লিংকটি আপনি এসএমএস, ই-মেইল বা ওয়েব সাইটের মাধ্যমে অন্যান্যদের জানাতে পারেন। আপনার পাঠানো ইনভাইটেশন লিংক ব্যবহার করে যতটি মোবাইল নাম্বার এসএমএস সিটিতে রেজিস্টার্ড হবে, তার প্রতিটির জন্য আপনার অ্যাকাউন্টে 50 ক্রেডিট করে জমা হতে থাকবে।
কাজেই আপনি এসএমএস সিটির এই ফ্রি এসএমএস সার্ভিসের সংবাদ যতবেশি প্রচার করবেন, ততই আপনার লাভ। সুতরাং দেরি না করে ঝটপট এসএমএস সিটিতে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন। যেহেতু ফ্রি এসএমএস করার এই সংবাদটি আপনি আমার কাছ থেকে পাচ্ছেন, কাজেই আশা করছি রেজিস্ট্রেশনটা আপনি আমার ইনভাইটেশন লিংক ব্যবহার করেই করবেন।
কম্পিউটার ও ইন্টারনেট বিষয়ক আমার আরো প্রবন্ধ পড়ুন এই সাইট থেকে -http://www.somewhereinblog.net/blog/toha_mhblog/category/10552
Window 7 ব্র্যান্ডিং : Logon Screen এ লগো যোগ করুন

আগের লেখায় আমরা দেখেছিলাম কিভাবে উইন্ডোজ সেভেন এর সিস্টেম প্রপার্টিজ এ লগো এবং তথ্য সংযুক্ত করা যায়। আজ দেখব কিভাবে উইন্ডোজ সেভেন এর লগন স্ক্রিনে এ লগো যোগ করা যায়। সাধারনত অনেক ব্র্যান্ডেড ল্যাপটপে উইন্ডোজ সেভেন এর লগন স্ক্রিনের নিচের দিকে এই রকম লগো দেখা যায়। আপনি খুব সহজেই আপনার পছন্দমত লগো বা ইমেজ এখানে সংযুক্ত করতে পারবেন।
এই কাজে আপনার প্রয়োজন হবে Windows 7 Logon Branding Changer নামের একটা ছোট ইউটিলিটি সফটওয়্যার। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। এটি চালানোর জন্য আপনার পিসিতে Microsoft .NET Framework 4 ইনস্টল করা থাকতে হবে। না থাকলে এই লিংক থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। Windows 7 Logon Branding Changer একটি পোর্টেবল সফটওয়্যার তাই ইনস্টল করতে হবে না। চালু করার জন্য Windows 7 Logon Branding Changer এ রাইট মাউস ক্লিক করে Run as administrator এ ক্লিক করুন। User Access Control এ Yes ক্লিক করুন। এবার আপনার পছন্দের লগো বা ইমেজটি ৩৬১ x ৫৮ পিক্সেল বা এর কাছাকাছি সাইজের PNG ইমেজ ফাইল হিসেবে সেভ করতে হবে। নিচের কম্পিউটার ও ইলেক্ট্রনিক্স লগোটা সেভ করে এটা দিয়ে চেষ্টা করতে পারেন।
এবার Windows 7 Logon Branding Changer এ Load Picture এ ক্লিক করে PNG ইমেজ ফাইলটি দেখিয়ে দিন। Apply এ ক্লিক করুন। Succesfully completed মেসেজ আসবে। OK ক্লিক করুন। এবার কম্পিউটারের লগন স্ক্রিনে গিনে দেখুন লগোটি দেখা যাচ্ছে। লগো মুছে ফেলতে চাইলে Restore এ ক্লিক করুন। Succesfully restored মেসেজ আসবে। OK ক্লিক করুন।
এবার Windows 7 Logon Branding Changer এ Load Picture এ ক্লিক করে PNG ইমেজ ফাইলটি দেখিয়ে দিন। Apply এ ক্লিক করুন। Succesfully completed মেসেজ আসবে। OK ক্লিক করুন। এবার কম্পিউটারের লগন স্ক্রিনে গিনে দেখুন লগোটি দেখা যাচ্ছে। লগো মুছে ফেলতে চাইলে Restore এ ক্লিক করুন। Succesfully restored মেসেজ আসবে। OK ক্লিক করুন।
Adobe Photoshop এর একটি ফ্রী E-Book

গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যার হচ্ছে Adobe Photoshop। ফটোশপ শেখার জন্য অনেকে টাকা দিয়ে বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি হয়। তবে ফ্রী গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে হলে বিভিন্ন ওয়েব সাইট এবং ফ্রী E-book এর সাহায্য নিতে পারেন। এমন একটি ফ্রী বই হচ্ছে 25 essential photoshop moves। বইটিতে ফটোশপের দারুন কিছু ইফেক্ট এর টিউটোরিয়াল রয়েছে।
নিচের লিঙ্ক থেকে বইটি ডাউনলোড করতে পারেন।
বাংলা বই সংক্রান্ত কিছু ওয়েবসাইট
বই মানুষের নিত্যসঙ্গী। মানুষ বই পড়ে জ্ঞান আহরনের জন্য। কিন্তু বর্তমানে বিভিন্ন কাজের চাপে গল্প, উপন্যাস, কবিতা, প্রবন্ধ প্রভৃতি বই পড়া হয়ে ওঠে না অনেকেরই। বর্তমানে ইন্টারনেটে অনেক দেশী ও বিদেশী সাইট রয়েছে যেগুলো থেকে ফ্রী উক্ত বইগুলো পড়তে, ডাউনলোড করতে, সমালোচনা করতে পারবেন। নতুন বই সম্পর্কে জানতে পারবেন। নিচে আমি কিছু দেশী বইয়ের সাইটের নাম দেব যেগুলা থেকে ফ্রী বই ডাউনলোড করতে পারবেন, বই পড়তে পারবেন এবং আরও সুবিধা পাবেন। তাই আজই সাইটগুলো ভিজিট করুন।
সাইটগুলো নিম্নরুপ:
www.boi-mela.com
www.boibazaar.com
www.barnamala.org
www.gronthamela.com
www.banglakitab.com
www.boi-mela.com
www.boibazaar.com
www.barnamala.org
www.gronthamela.com
www.banglakitab.com
বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন Joomla! Development A Beginner’s Guide

কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম(CMS) এর মধ্যে বর্তমানে Joomla খুবই জনপ্রিয়। তাই আউটসোর্সিং এর কাজের মধ্যে জুমলার কাজ ও প্রচুর। জুমলার মডিউল, প্লাগইন, কম্পোনেন্ট, টেমপ্লেট ইত্যাদি যারা তৈরী করতে পারেন তারা ঘরে বসেই সম্মানজনক আয় করতে পারেন। যারা এই কাজ নতুন শুরু করতে চাইছেন তাদের জন্য একটি বই হল Joomla! Development A Beginner’s Guide। কিভাবে মডিউল, প্লাগইন, কম্পোনেন্ট, টেমপ্লেট ইত্যাদি তৈরী করবেন তা এই বইয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
বইটির পিডিএফ ভার্শন নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করুন সম্পূর্ন বিনামূল্যে এবং বৈধভাবে।
Joomla! Development A Beginner’s Guide
Joomla! Development A Beginner’s Guide
The Official Joomla! Book জুমলার দারুন একটি বই

যারা জনপ্রিয় কন্টেট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম জুমলা ব্যবহার করে নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান তাদের জন্য চমৎকার একটা বই হল The Official Joomla! Book। বইটির লেখকদ্বয় Jennifer Marriott এবং Elin Waring সরাসরি জুমলা প্রজেক্টের সাথে জড়িত। তাদের দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার ফসল এই বই। বইটিতে মুলতঃ জুমলা ভিত্তিক ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং স্ট্রাকচার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। জুমলা ইনস্টল থেকে শুরু করে একটা ওয়েবসাইট সম্পূর্ন তৈরী করার সবকিছু আছে এই বইতে।
এক কথায় যারা জুমলা ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান তাদের লুফে নেওয়ার মত বই এটি। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে।
আপনার কম্পিউটারে Cloud Drive তৈরী করুন (পর্ব-০১)

ক্লাউড কম্পিউটিং এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলছে। ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের একটা অংশ হল ক্লাউড ড্রাইভ। সোজা কথায় বললে, আপনার কম্পিউটারে একটা ড্রাইভ থাকবে যার অবস্থান আপনার হার্ডডিস্কের পরিবর্তে রিমোট কোন সার্ভারে। এর ফলে এই ড্রাইভে আপনি যত ডাটা রাখবেন তা থাকবে অত্যন্ত নিরাপদে। আপনার পিসির হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ করলে ও এই ডাটা থেকে যাবে। সর্বোপরী আপনি ইন্টারনেটে যুক্ত যে কোন কম্পিউটার থেকেই ডাটাগুলো এক্সেস করতে পারবেন। বর্তমানে অনেক কোম্পানীই বিনামূল্যে একটা নির্দিষ্ট পরিমান ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহারের সুযোগ দিচ্ছে। এই ফ্রি সার্ভিসগুলো ব্যবহার করে কিভাবে আপনি ক্লাউড ড্রাইভ তৈরী করবেন তা ধারাবাহিক লেখার মাধ্যমে আপনাদের শেখানোর চেষ্টা করব।
আজকে দেখাব Amazon Cloud Drive এর 5GB ফ্রি স্টোরেজ ব্যবহার করে কিভাবে আপনার কম্পিউটারে Cloud Drive তৈরী করবেন। প্রথমেই আপনাকে Amazon Cloud Drive এর একটি একাউন্ট তৈরী করতে হবে। এই প্রসঙ্গে আমার এই লেখাটি পড়ুন। এরপর Gladinet Cloud Desktop Starter Edition সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। ডাউনলোড হয়ে গেলে ইনস্টল করুন। প্রথমবার চালু করার পর I want to use the free starter edition... সিলেক্ট করে Next দিন। Next দিন। Add My Cloud Storage Account ক্লিক করুন। Storage Service: এ Amazon Cloud Drive সিলেক্ট করুন। Next দিন। Amazon Cloud Drive এ যে ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে রেজিস্ট্রেশন করেছেন তা এবং পাসওয়ার্ড লিখে Next দিন। Enable Cloud Sync Folder..... থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন। Finish ক্লিক করুন। Amazon Cloud Drive নামে ভার্চুয়াল ডিরেক্টরি তৈরী হবে। Finish ক্লিক করুন। My Computer এর অধীনে My Gladinet Drive (Z:) নামে একটা ড্রাইভ দেখতে পাবেন। এটাতে প্রবেশ করলে Amazon Cloud Drive নামে একটা ফোল্ডার দেখতে পাবেন। এই ফোল্ডারে আপনি যা রাখবেন তা ক্লাউডে সেভ হয়ে যাবে। বড় ফাইল কপি করার সময় আপনার ইন্টারনেট স্পীডের ব্যাপারটা মাথায় রাখবেন। কারণ স্লো স্পীডের কানেকশন হলে অনেক সময় লাগবে।
আপনার কম্পিউটারে Cloud Drive তৈরী করুন (পর্ব-০2)

প্রথম পর্বে আমি দেখিয়েছিলাম Gladinet Cloud Desktop Starter Edition সফটওয়্যারটির সাহায্যে কিভাবে Amazon Cloud Drive এর 5GB ফ্রি স্টোরেজ ব্যবহার করে আপনার পিসিতে Cloud Drive তৈরী করবেন। আজকে দেখাব CloudDrive সফটওয়্যারটির সাহায্যে কিভাবে Adobe Acrobat Online Storage Service এর 5GB ফ্রি স্টোরেজ ব্যবহার করে আপনার পিসিতে Cloud Drive তৈরী করবেন।
এই লিংক থেকে CloudDrive ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড হয়ে গেলে ইনস্টল করুন। ডেস্কটপে CloudDrive নামে একটা শর্টকাট দেখতে পাবেন। এটি চালু করুন। একটা লগিন বক্স আসবে। এখানে আপনাকে acrobat.com এর রেজিস্ট্রেশনের জন্য ব্যবহৃত আপনার ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিতে হবে। acrobat.com এ আপনার রেজিস্ট্রেশন করা না থাকলে লগিন বক্সে একটা Sign up লিংক আছে সেখানে ক্লিক করুন। অথবা সরাসরি এই লিংকে ক্লিক করুন। রেজিস্ট্রেশন প্রসেস খুবই সহজ এবং সংক্ষিপ্ত। রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনার কাছে একটা এক্টিভেশন মেইল যাবে যার মাধ্যমে আপনার একাউন্ট এক্টিভ করতে হবে। একাউন্ট এক্টিভ হয়ে গেলে লগিন বক্সে ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড লিখে OK ক্লিক করুন। CloudDrive চালু হবে। এখানে আপনি Upload বাটনের সাহায্যে ফাইল রাখতে পারবেন। প্রয়োজনে ওপেন বা ডাউনলোড ও করতে পারবেন।
আপনার কম্পিউটারে Cloud Drive তৈরী করুন (পর্ব-০৩)

আজকের পর্বে আমরা দেখব আপনার Gmail এবং Google Docs একাউন্টের এর স্পেসকে ব্যবহার করে Cloud Drive তৈরী করার পদ্ধতি। আমরা সবাই জানি জিমেইলের প্রত্যেক একাউন্টে ৭ গিগাবাইটের অধীক স্পেস বরাদ্ধ থাকে। এবং এটা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে। সাধারনত আমাদের ইমেইলের জন্য এত বেশি স্পেস দরকার হয় না। বেশিরভাগ স্পেসই খালি পড়ে থাকে। এই খালি স্পেসটাই হয়ে যাবে আপনার ক্লাউড ড্রাইভ।
এই জন্য আপনার দরকার হবে GMail Drive shell extension সফটওয়্যারটি। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে। ডাউনলোড শেষে ইনস্টল করে নিন। ইনস্টলেশন শেষে মাই কম্পিউটারের ভেতর GMail Drive নামে একটা ড্রাইভ দেখতে পাবেন। এই ড্রাইভে ডাবল ক্লিক করলে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড চাইবে। আপনার জিমেইলের ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড টাইপ করে OK ক্লিক করুন। ব্যাস, কাজ শেষ। এখন থেকে এই ড্রাইভে আপনার প্রয়োজনীয় ফাইল সেভ করে রাখতে পারবেন। একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন, এখানে যে ফাইলটি সেভ করবেন তা আপনার জিমেইলের ইনবক্সে ইমেইল এটাচমেন্ট হিসেবে দেখাবে। যার সাবজেক্টে হিসেবে থাকবে GMAILFS: /Filename। তাই মেইলটি ডিলিট করবেন না।
Google Docs একাউন্ট ১ গিগাবাইট ফ্রি স্পেস প্রদান করে যে কোন ফাইল রাখার জন্য। আপনি এই ফ্রি স্পেসটুকু ব্যবহার করে ও কম্পিউটারে Cloud Drive তৈরী করতে পারেন। এই জন্য পর্ব-০১ এর লেখাটি অনুসরণ করুন। শুধু Storage Service: এ Amazon Cloud Drive এর পরিবর্তে Google Docs সিলেক্ট করুন। বাকি নিয়মাবলী হুবহু এক।
Google Docs একাউন্ট ১ গিগাবাইট ফ্রি স্পেস প্রদান করে যে কোন ফাইল রাখার জন্য। আপনি এই ফ্রি স্পেসটুকু ব্যবহার করে ও কম্পিউটারে Cloud Drive তৈরী করতে পারেন। এই জন্য পর্ব-০১ এর লেখাটি অনুসরণ করুন। শুধু Storage Service: এ Amazon Cloud Drive এর পরিবর্তে Google Docs সিলেক্ট করুন। বাকি নিয়মাবলী হুবহু এক।
আপনার কম্পিউটারে Cloud Drive তৈরী করুন (পর্ব-০৪)

ক্লাউড ড্রাইভ তৈরীর ৪র্থ ও শেষ পর্বে আজকে আমরা ব্যবহার করব জনপ্রিয় সার্ভিস Dropbox। ড্রপবক্স এ আপনি ২ গিগাবাইট ফ্রি স্পেস পাবেন। তবে প্রতি রেফারাল রেজিস্ট্রেশনের জন্য আপনি এবং যে রেজিস্ট্রেশন করবে উভয়েই ২৫০ মেগাবাইট করে অতিরিক্ত ফ্রি স্পেস পাবেন। এইভাবে সর্বোচ্চ ৮ গিগাবাইট পর্যন্ত স্পেস বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
তাই এই লিংকে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন। আমি এবং আপনি উভয়েই ২৫০ মেগাবাইট করে স্পেস বেশি পাব :)। রেজিস্ট্রেশন করার পর সয়ংক্রিয়ভাবে ড্রপবক্সের সফওয়্যার ডাউনলোড শুরু হবে। ডাউনলোড হয়ে গেলে সেটাপ দিন। সেটাপ শেষ করে চালু করে প্রথমে I already have a Dropbox account সিলেক্ট করে Next দিন। আপনার ড্রপবক্স একাউন্টের ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড লিখে Next দিন। আপনি ফ্রি ব্যবহার করতে পারবেন ২ গিগাবাইট। তাই 2 GB সিলেক্ট করে Next দিন। Typical সিলেক্ট করে Install ক্লিক করুন। Skip tour ক্লিক করুন। Finish ক্লিক করুন। ডেস্কটপে Dropbox নামে একটা ফোল্ডারের শর্টকাট তৈরী হবে। এই ফোল্ডারে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় ফাইল সেভ করতে পারবেন। সবাইকে ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
Google এর মজার Easter Egg
আজকে গুগলে একটা মজার জিনিস দেখলাম। খুব মজা পেলাম তাই আপনাদের সাথে শেয়ার না করে পারলাম না। আপনারা এরই মধ্যে দেখে ফেলেছেন কিনা আমি জানি না। না দেখে থাকলে দারুন মজা পাবেন। দেখে থাকলে ও আরেকবার দেখুন :)।
Google.com এ গিয়ে সার্চ বক্সে do a barrel roll লিখে সার্চ দিন। কি বুঝলেন :)? নাহ, আপনার মাথা ঘুরে যায়নি! আসলে গুগলই ৩৬০ ডিগ্রী ঘুরে গিয়েছিল।
গুগল থেকে আপনার প্রিয়জনকে sms পাঠান
আমরা smsএর গুরুত্ব নিশচই বুঝি, ইমেইল কবে না কবে পড়বে তবে জানবে খবর। প্রবাসী যাদের আপনারপ্রায়ই প্রয়োজন হয় তাদের গুগল থেকে ম্যাসেজ দিতে পারেন, তবে সমস্যা হল প্রতি জনেরজন্য আলাদা ইমেইল একাউনট লাগবে এবং ম্যাসেজ পাবে ১০-৩০ মিনিট পরে, এবং বড় ঝামেলাহল তার মোবাইলটি গুগলে সাথে চুকতি বদ্ধ কিনা। বাংলাদেশে একটেল, ছাড়া আর কেউ এইসুবিধা দেয় না বলে জানি। তবে বিদেশের বেশীর ভাগই এই সুবিধা দেয়। একটু কুটকৌশলেগুগলের ক্যালেন্ডার সার্ভসকে এই smsএর বাহক তৈরী করে নিয়েছি আমি।যদিও অনেক ফ্রি smsসাইট আছে কিনতু সবগুলোরই কিছু না কিছু সমস্যা আছে।
পদ্ধতি:
১. যাকে পাঠাতে চান তার মোবাইল নং টা গুগলের ক্যালেন্ডারসার্ভিস সাপোর্ট করে কিনা গুগলের ক্যালেনডার সেটিংস থেকে জেনে নিন।
২. তার নামে একটি gmailaccount খুলুন এর সাথে সাথে আপনি গুগলের ক্যালেনডার সার্ভিস পাবেনফ্রি.
৩. ক্যালেনডার সেটিংস থেকে মোবাইলকে আইডেনটিফাই ও সার্ভিসএকটিভ করার জন্য একটি কোড আপনার কাংখিত জনের কাছে যাবে, তাকে ইমেইলে বা অন্য কোনউপায়ে গুগল থেকে পাওয়া কোড নম্বরটি আপনাকে পাঠাতে বলুন এবং কোডটি পাওয়ার পর মোবাইলভেরিফিকেশন সেকশনে নির্দিষট ঘরটিতে নম্বরটি বসিয়ে সেভ করুন।
৪. ক্যালেনডারের রিমাইনডার দেয়ার সেটিংস গুলো ঠিক করুন এখানে ৫মিনিট আগে রিমাইনড দেয়ার ও সুযোগ আছে জরুরী হলে তাই সেট করুন, দিন তারিখ সময় ঠিককরে, ম্যাসেজ অংশে আপনার বকতব্য উল্লেখ করে সেভ করুন ব্যাস হয়ে গেল।
৫. পরবর্তিতে যখনই তাকে ম্যাসেজ দেয়া প্রয়োজন হবে তার জন্যখোলা আপনার সেই জিমেইল একাউন্টে লগইন করে তার ক্যালেনডার সার্ভিস এ চলে যান এবংম্যাসেজ পাঠাতে থাকুন।
একটু ঝামেলা থাকলে ও ফ্রি এসএমএস এর চার্জ/ ফ্রি টাইম/ ক্রেডিট ইত্যাদির ঝামেলা নাই। যেহেতু রিমাইনডার সার্ভিস নিয়মিত কাউকে ম্যাসেজ দিতে চাইলে এর বিকল্প নেই, এক ম্যাসেজ সে যতবার খুশি পাঠাবে। ভাল থাকুন।
কীবোর্ডের কয়েকটি কী চেপেই ফেসবুকে আনুন লেন্স ফ্লেয়ার ইফেক্ট
ফেসবুক অন্যান্য সোশাল নেটওরার্কিংসাইটগুলোর মত কাস্টোমাইজেবল না। প্রতিদিন একই প্রোফাইল দেখতে দেখতে একঘেয়ে লাগে। ফেসবুকে বৈচিত্র খুঁজতে গিয়ে মিনিট দশেক গুগলিং করে পেয়ে গেলাম ফেসবুকের ইস্টার এগ কোনামি কোড দিয়ে প্রোফাইলে লেন্সফ্লেয়ার ইফেক্ট আনার মজাদার টিপসটি। ভাবছেন খুব কঠিন কিছু? এক্কেবারে সেজা! ফেসবুক আপনার প্রোফাইলে লগ ইন করুন। তারপর কার্সর কী আর ক্যারেক্টার কীগুলো চাপুন নিচে যেভাবে লেখা আছে হুবহু (কমা ছাড়া)।UP, Up, Down, Down, Left, Right, Left, Right, B, A, <Enter>
ব্যাস কাজ শেষ। এইবার মাউস দিয়ে স্ক্রল করুন আর মজা নিন লেন্স ফ্লেয়ার ইফেক্ট এর। স্ক্রল ছাড়া শুধু প্রোফাইলের খালি জায়গায় ক্লীক করলে ও ইফেক্ট পাবেন। নিচে আমার ফেসবুকের স্ক্রীনসট দিলাম-

বিঃ দ্রঃ আমি ব্রাউজার হিসেবে ফায়ারফক্স ইউজ করেছি। অপেরাতে ও হয়, তবে ক্রোম এ টেস্ট করি নাই।
facebook এর security check থেকে নিন চিরমুক্তি
Internet ব্যবহার করেন অথচ facebook ব্যবহার করেন না এরকম মানুষ শতকরা হিসেবে খুব কম এবং দিনদিন আরো কমছে। facebook ব্যবহারকারীদের মধ্যে নতুন কারো সাথে বন্ধুত্ব করতে চাইলে আপনাকে friend request পাঠাতে হয়। আপনি যদি একজন মেয়ে অথবা কোনো তারকা হন তাহলে বেশিরভাগ সময় কাজটি থেকে আপনি বেচে যান। আর যদি ছেলে হন তাহলে বেশিরভাগ সময় কাজটি আপনাকেই করতে হয়। অর্থাৎ আপনাকেই friend request পাঠাতে হয়। একজন তারকা, মেয়ে, কিংবা ছেলে যা ই হন না কেন friend request পাঠাতে গেলে প্রতিবারই Security Check নামক একটি পরীক্ষায় আপনাকে পাশ করতে হয়। এটি কত বিরক্তিকর সেটি ভাল করেই আপনার জানা। আমার আজকের টিপস্ মাত্র ৪টি ধাপে ব্যাপারটি থেকে মুক্তি দিচ্ছে আপনাকে।১। Security Check এর জন্য অস্পষ্ট letter বিশিষ্ট যে box টি থাকে তার ঠিক নীচে Verify your account এ click করুন।
২। 'Country Code' এ "Bangladesh (+880)" select করুন।
৩। 'Phone Number' box এ আপনার Mobile number টি প্রবেশ করান। Confirm এ click করুন (কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার Mobile এ একটি কোড চলে যাবে)।
৪। একটি নতুন page আসলো, সেখানে একটি কোড চাচ্ছে। এখানে আপনার Mobile এ facebook থেকে যে confirmation code টি গেল সেটি প্রবেশ করান। Confirm এ click করুন।
এখন থেকে আপনাকে Security Check নামক পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে না।
ফেইসবুকের ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানোর সহজ পদ্ধতি
আমরা অনেকে ই চাই আমাদের ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানো থাকুক সবার কাছ থেকে। তাই আজ আমরা ফেইসবুক এর ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানোর সহজ পদ্ধতি শিখব। প্রথমে ফেইসবুক এ প্রবেশ করুন। তারপর প্রোফাইল -এ ক্লিক করুন। তারপর ফ্রেন্ডলিস্ট এর পাশে পেন্সিল -এর আইকন এর উপর ক্লিক করুন এবং Show Friend List to everyone এর পাশের টিক মার্ক তুলে আনচেক করুন। ব্যাস, হয়ে গেল আপনার ফ্রেন্ডলিস্ট লুকানো।Facebook ব্যবহার করুন বাংলাতে
স্যোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে ফেসবুক। দিন দিন এর জনপ্রিয়তা যেন বেড়েই চলেছে। আপনি এখন ফেসবুক বাংলা ভাষাতেও ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য প্রথমে ফেসবুকে লগইন করুন। এরপর সেটিংস এ ক্লিক করে আপনার অ্যাকাউন্ট সেটিংস এ যান। এবার Language ট্যাবে গিয়ে Primary language হিসেবে বাংলা সিলেক্ট করুন। কিছু সময় পর ফেসবুক আপনি বাংলাতে দেখতে পাবেন।Google কে ব্যবহার করুন calculator হিসেবে
সার্চ ইঞ্জিন Google কে আপনি Simple/Scientific Calculator এবং Converter হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। প্রথমেGoogle এর হোমপেজ খুলুন। এখন আপনি এই সার্চ বক্স থেকে আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন। যেমনঃ-১. সার্চ বক্সে টাইপ করুন 4+3 তারপর 'Search' এ ক্লিক করুন সাথে সাথে আপনি একটি ক্যালকুলেটর আইকন দেখতে পাবেন এবং এর উত্তর পেয়ে যাবেন 4+3=7।
২. আপনি (+)যোগ, (-)বিয়োগ, (*)গুন, (/)ভাগ একসাথে ব্যবহার করতে পারবেন। যেমনঃ- টাইপ করুন 5+2*3 এর উত্তর পেয়ে যাবেন 5+(2*3)=১১।
৩. আপনি shift+6(^) key দিয়ে power হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। যেমনঃ- টাইপ করুন 2^10 এবং এর উত্তর পেয়ে যাবেন 1024।
৪. আপনি sqrt, sin, cos, tan, log, lm ইত্যাদি এগুলোও ব্যবহার করতে পারবেন এই calculator এ। যেমনঃ- টাইপ করুন log(200), sqrt(4), sin(45 degrees) ইত্যাদি।
৫. এছাড়া ও আপনি এটি দিয়ে এক numbering format থেকে অন্য numbering format যেমনঃ- binary, decimal, octal and hexadecimal. এ convert করতে পারবেন। যেমনঃ 54 to binary, 123 to hex, 0b110010 to octal,0x789 to binary, 0x1234 to roman এ।
৬. এটি দিয়ে আপনি conversions করতে পারবেন। যেমনঃ- টাইপ করুন "2 miles in kilometers","100 degrees f in celcius", "One hour in seconds", 5 kilometers in miles, "One decade in minutes"।
এখান থেকে আপনি google calculator সম্পর্কে আরো details পেতে পারেন।
ইন্টারনেট ছাড়াই জিমেইল পড়ুন
ইমেইল ক্লাইন্টের নাম আমরা সবাই শুনেছি অনেকেই আউটলুক, ইউডোরা, থান্ডারবার্ডের মত ইমেইল ক্লাইন্ট ব্যবহার করে থাকেন। মেইল ক্লাইন্টের মাধ্যমে পপ সুবিধা থাকা মেইলগুলো ওয়েব মেইল থেকে ডাউনলোড হয়ে মেইল ক্লাইন্টে চলে আসে ফলে ইন্টারনেট ছাড়াই ইমেইল পড়া এবং লিখে সেভ করে রাখা যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মেইল ক্লাইন্টে ওয়েবমেইলগুলো ডাউনলোড হয় ফলে ওয়েবমেইলে তা আর থাকে না, অন্য কোথাও থেকে আর পড়াও যায় না। যদিও জিমেইল পপ সুবিধা সাথে অনলাইনে মেইলের কপি রাখার ব্যবস্থা আছে। ফলে জিমেইল ব্যবহাকারীরা পপ সক্রিয় করে অন্য মেইল ক্লাইন্ট ব্যবহার করলে যে সুবিধা পেয়ে থাকে তাই পাওয়া যাবে জিমেইল অফলাইন দ্বারা। মূলত এটা জিমেইলকে অনলাইনের সাথে অফলাইনের যোগসূত্র তৈরী করে দিয়েছে। অফলাইনে জিমেইল ব্যবহার করতে হলে গুগল গিয়ার ইনস্টল করতে হবে।এজন্য http://gears.google.com থেকে গুগল গিয়ার ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার জিমেইল খুলে সেটিংস থেকে Labs ট্যাবে যান এবং Offline এর Enable অপশন বাটন নির্বাচন করে Save Changes বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। সেভ হবার পরে জিমেইল পুনরাই সক্রিয়ভাবে লোড হবার পরে উপরের ডানে Offline0.2 এ ক্লিক করুন তাহলে Install offline access for Gmail ডায়ালগ বক্স আসবে এখানে Next করুন (যদি Gears Security Warning ডায়ালগ বক্স আসে তাহলে I trust this site চেক করে Allow বাটনে ক্লিক করুন।) এবং কোথায় কোথায় শটকাট নিবেন তা নির্বাচন করে Ok করুন, তাহলে ডাউনলোড (Finishing offline installation এবং পরে Synchronizing…) শুরু হবে। এটি মূলত ইউজারের Local Settings\Application Data এর মধ্যে সেভ হয়। সবশেষে Go into Flaky Connection Mode এ ক্লিক করুন। এরপরে ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলেও তৈরী হওয়া শটকাটে ক্লিক করে অথবা https://mail.google.com/mail সাইটে গিয়ে মেইল পড়তে, লিখে সেভ করতে পারবেন। একই কম্পিউটারে, একই ব্রাউজারে, এভাবে একাধিক ইউজারের তথ্যও অফলাইন করে রাখা যাবে। এমনকি একই একাউন্ট একাধিক কম্পিউটারে অফলাইন করে রাখা যাবে। আর পোর্টেবল ফায়ারফক্সে ব্যবহার করলেতো কথাই নেই, ইচ্ছেমত বহন করা যাবে (সিডিতে রাইট করেও রাখা যাবে) আর অপারেটিং সিস্টেম পরিবর্তন বা নতুন করে ইনস্টল করলেও সমস্যা নেই। জিমইেল অফলাইন আপতত উইন্ডোজ (এক্সপি+), ম্যাক এবং লিনাক্সে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার৬+, ফায়ারফক্স ১.৫+, সাফারিতে সর্মথন করবে। এছাড়াও সকল ধরনের তথ্যই জিমেইলের অফিসিয়াল ব্লগ http://gmailblog.blogspot.comথেকে পাওয়া যাবে।
Google Map থেকে যে কোন স্থানের হাই রেজ্যুলেশন ম্যাপ তৈরী করুন

অনেক সময় আমাদের বড় সাইজের ম্যাপ প্রিন্ট করার দরকার হয়। এই জন্য দরকার হাই রেজ্যুলেশনের ইমেজ। ইন্টারনেটে খুঁজলে কম রেজ্যুলেশনের ম্যাপ অনেক পাওয়া যায়। কিন্তু সমস্যা হল, বিনামূল্যে হাই রেজ্যুলেশন ম্যাপ তেমন একটা পাওয়া যায় না। আজ আপনাদের জানাব কিভাবে Google Map থেকে খুব সহজে এবং বিনামূল্যে হাই রেজ্যুলেশনের ম্যাপ সেভ করবেন।
Google Map নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। সবাই ভাল করেই জানেন মানুষের উপকারে গুগলের দারুন এক সৃষ্টি এই গুগল ম্যাপ। নিমিষেই পৃথিবীর যে কোন প্রান্তের ম্যাপ দেখা সম্ভব গুগল ম্যাপে। কিন্তু ম্যাপ ইমেজ হিসেবে সেভ করার কোন অপশন এতে নেই। আর যেহেতু মনিটরের সাইজের একটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে তাই গুগল ম্যাপে জুম করা অবস্থায় একটা দেশের সম্পূর্ন ম্যাপ এক বারে দেখা সম্ভব হয় না। ফলে স্ক্রিনশটের সাহায্যে ও সম্পূর্ন ম্যাপ একবারে নেওয়া যায় না। এখন যে সফটওয়্যারটির নাম বলব তা হল, "গুগল ম্যাপ বাডি"। নামটা ইংরেজীতে লিখলাম না কেন জানেন? কারণ এই সফওয়্যারের প্রোগ্রামারকে গুগল আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে এটা বন্ধ করার জন্য(ওয়েব সাইটের তথ্য অনুযায়ী)। নাম ইংরেজীতে লিখলে গুগল বুঝে যাবে, তখন আমাকে না আবার নোটিশ পাঠায় :)। যাই হোক, প্রোগ্রামারের ওয়েবসাইটে বন্ধ হলে ও এখনো অনেক সার্ভারেই এটি রয়েছে যেখান থেকে আপনি ডাউনরোড করে নিতে পারেন। এই লিংক থেকে ও আপনি ডাউনলোড করতে পারেন। এটি মাত্র ৫১০ কিলোবাইটের একটা জিপ ফাইল হিসেবে ডাউনলোড হবে। এবং আনজিপ করলে একটা মাত্র এক্সিকিউটেবল ফাইল পাবেন যা পোর্টেবল অর্থাৎ ইনস্টল করতে হবে না।
ম্যাপ তৈরীর জন্য ইন্টারনেটে সংযুক্ত হোন। 'গুগল ম্যাপ বাডি' চালু করুন। টুলবার উইন্ডোতে 'গো টু গুগল ম্যাপস' বাটনে ক্লিক করুন। এর পর 'গো' বাটনে ক্লিক করুন। মূল প্রোগ্রামের স্ক্রিনে গুগল ম্যাপ চালু হবে। যে স্থানের ম্যাপ দরকার মাউস ড্র্যাগ করে সেখানে যান। টুলবার উইন্ডোতে 'সিলেক্ট এরিয়া' বাটনে করুন। ম্যাপ জুম করার দরকার নেই। যে অবস্থায় আছে সেখানেই আপনার ম্যাপের যে অংশটুকু দরকার তা ক্লিক করে মাউস ড্র্যাগ করে একটা সিলেকশন এরিয়া তৈরী করুন(উপরের ছবির মত)। সিলেক্ট করা এরিয়াটা আপনি কত লেভেল জুমে(গুগল ম্যাপের হিসেবে) ক্যাপচার করতে চান তা টুলবার উইন্ডোতে 'এন্টার জুম' এ সিলেক্ট করুন। 'ক্রিয়েট ম্যাপ ইমেজ' বাটনে ক্লিক করুন। ইমেজটি কোথায় সেভ করবেন তা দেখিয়ে দিন। কি ধরনের ম্যাপ আপনার দরকার সে অনুয়ায়ী টিক মার্ক দিন। 'ওকে' বাটনে ক্লিক করে অপেক্ষা করুন। মনে রাখবেন, জুম লেভেল যত বেশি দেবেন সময় তত বেশি লাগবে এছাড়া আপনার ইন্টারনেট স্পীডের উপর ও সময় নির্ভর করবে। কাজ শেষ হলে একটা মেসেজ আসবে, 'ইয়েস' ক্লি করুন। দেখুন আপনি পেয়ে গেছেন হাই রেজ্যুলেশনের সম্পূর্ন ম্যাপ PNG ইমেজ হিসেবে।
ম্যাপ তৈরীর জন্য ইন্টারনেটে সংযুক্ত হোন। 'গুগল ম্যাপ বাডি' চালু করুন। টুলবার উইন্ডোতে 'গো টু গুগল ম্যাপস' বাটনে ক্লিক করুন। এর পর 'গো' বাটনে ক্লিক করুন। মূল প্রোগ্রামের স্ক্রিনে গুগল ম্যাপ চালু হবে। যে স্থানের ম্যাপ দরকার মাউস ড্র্যাগ করে সেখানে যান। টুলবার উইন্ডোতে 'সিলেক্ট এরিয়া' বাটনে করুন। ম্যাপ জুম করার দরকার নেই। যে অবস্থায় আছে সেখানেই আপনার ম্যাপের যে অংশটুকু দরকার তা ক্লিক করে মাউস ড্র্যাগ করে একটা সিলেকশন এরিয়া তৈরী করুন(উপরের ছবির মত)। সিলেক্ট করা এরিয়াটা আপনি কত লেভেল জুমে(গুগল ম্যাপের হিসেবে) ক্যাপচার করতে চান তা টুলবার উইন্ডোতে 'এন্টার জুম' এ সিলেক্ট করুন। 'ক্রিয়েট ম্যাপ ইমেজ' বাটনে ক্লিক করুন। ইমেজটি কোথায় সেভ করবেন তা দেখিয়ে দিন। কি ধরনের ম্যাপ আপনার দরকার সে অনুয়ায়ী টিক মার্ক দিন। 'ওকে' বাটনে ক্লিক করে অপেক্ষা করুন। মনে রাখবেন, জুম লেভেল যত বেশি দেবেন সময় তত বেশি লাগবে এছাড়া আপনার ইন্টারনেট স্পীডের উপর ও সময় নির্ভর করবে। কাজ শেষ হলে একটা মেসেজ আসবে, 'ইয়েস' ক্লি করুন। দেখুন আপনি পেয়ে গেছেন হাই রেজ্যুলেশনের সম্পূর্ন ম্যাপ PNG ইমেজ হিসেবে।



অনেক সময় কোন একটা বিষয়ের উপর একাধিক ওয়েবসাইট ঘাঁটাঘাঁটি করার দরকার হয়। কারণ সবকিছু হয়ত একই ওয়েবসাইট থেকে না ও পাওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে আমরা সার্চ ইঞ্জিনের সাহায্য নিই। কিন্তু সঠিক কি লিখে সার্চ দিতে না পারলে সব সময় সঠিক রেজাল্ট আসে না। ফলে নতুন ব্যবহারকারীদের একটু সমস্যা হয়ে যায় দরকারী খুঁজে পেতে। একই ধরনের বিষয়বস্তু সমৃদ্ধ ওয়েসবাইট খুঁজে বের করার এই কাজকে অনেক সহজ করে দিয়েছে SimilarWeb। এটি Mozilla Firefox এর একটি Add-on। এই Add-on টি ইনস্টল করার পর আপনার ব্রাউজারের বামপাশে একটা সাইডবার দেখতে পাবেন।
সাধারনত যারা অফিস ২০০৩ ব্যবহার করেন তাদের পক্ষে অফিস ২০০৭ এর ওয়ার্ড ফাইল ওপেন করতে সমস্যা হয়। তাদের জন্য এসেছে দারুণ এক সফ্টওয়ার Word Reader যা দিয়ে Microsoft Word ছাড়াই Open করা যায় যে কোন Word file(Office 97 Office 2007) শুধু ওয়ার্ড ফাইল নয়, এছাড়া ও এ সফ্টওয়ার দিয়ে ওপেন করা য়ায় rtf, txt, htm, html ইত্যাদি ফাইল। এবং এটি মাত্র ৬.৮৬ মেগাবাইট, যা সম্পূর্ন ফ্রী। ডাউনলোড করুন 
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন