নিজেকে শাস্তি দিতে আমেরিকা আসি: ইয়েলে শাহরুখ
যেখানে যাওয়া নিয়ে এতো ঝামেলা পোহাতে হলো বলিউডি তারকা শাহরুখ খানকে, সেই ইয়েল ইউনিভার্সিটিতে গিয়ে সেদিন কী করেছিলেন তিনি? বিশ্ববিদ্যালয়টির অসংখ্য ছাত্রছাত্রীদের সামনে ২৭ মিনিটের একটি বক্তব্য রেখেছিলেন শাহরুখ। শাহরুখের আবারো হেনস্থা হওয়ার ঘটনায় সবার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে এখন চলে এসেছে সেই বক্তব্য। খবর এনডিটিভির।
বিশ্ববিদ্যালয়টির ইন্দো-আমেরিকান অনুষ্ঠানে ১৫শ’ ছাত্রছাত্রীর সামনে রাখা তার সেই আলোচিত বক্তব্যের প্রথম দেড় মিনিটেই মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিকে ধুয়ে দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘ধন্যবাদ সবাইকে, আমাকে এভাবে স্বাগত জানানোর জন্য। দীর্ঘ এক যাত্রার পর এখানে এসে পৌঁছলাম এবং পৌঁছানোর পরেই এয়ারপোর্টে দেড় ঘণ্টাব্যাপী এক অভ্যর্থনা জানানো হলো আমাকে। সত্যিই, নিজেকে যখন মাঝে মাঝে খুব বেশী অহংকারী মনে হয়, তখন নিজেকে শাস্তি দিতে আমেরিকা সফরে আসি আমি। এখানকার কাস্টমস অফিসাররা স্টারডমের আকাশ থেকে লাথি মেরে আমাকে নিচে নামিয়ে আনেন!’ এই পুরো অংশটিই শাহরুখ বলে গেছেন হাসিমুখে, কৌতুকের ছলে।
এই দেড় মিনিটে তিনি কাস্টমস চেকিং এর বর্ণবাদী প্রশ্ন নিয়েও বিদ্রুপ করেন। তিনি বলেন, ‘তবে এর কিছু কিছু দিক আমি উপভোগও করি। যেমন ধরুন, আমাকে যখন প্রশ্ন করা হয়, আমার উচ্চতা সম্পর্কে, আমি অবলীলায় মিথ্যা বলি। আমি জানাই ৫ ফিট সাড়ে ১০ ইঞ্চি। এরপর আমি সম্ভবত আরো এক কাঠি সরেস হবো। যখন তারা আমাকে প্রশ্ন করবে আমার গায়ের রঙ নিয়ে, আমি বলবো সাদা!’
অবশ্য এই দেড় মিনিটের পর, বাকি সময়টুকু স্বভাবসুলভ রসালো ভঙ্গীতে নিজের জীবন এবং ক্যারিয়ারের গল্প বলে মাতিয়েই রাখেন ইয়েলের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে। সবশেষে তিনি সবাইকে বলেন, ‘নিজের অভিভাবকদের ভালোবেসো। ব্যর্থতায় হতাশ হয়ো না। কারণ এটিই তোমাকে সাফল্যের আসল রূপ চিনতে সাহায্য করবে। নিজের প্রতি বিশ্বাস রেখো এবং এই বিশ্বাসের অমর্যাদা করে কখনোই কারো উপদেশ নিয়ো না!’
এই দেড় মিনিটে তিনি কাস্টমস চেকিং এর বর্ণবাদী প্রশ্ন নিয়েও বিদ্রুপ করেন। তিনি বলেন, ‘তবে এর কিছু কিছু দিক আমি উপভোগও করি। যেমন ধরুন, আমাকে যখন প্রশ্ন করা হয়, আমার উচ্চতা সম্পর্কে, আমি অবলীলায় মিথ্যা বলি। আমি জানাই ৫ ফিট সাড়ে ১০ ইঞ্চি। এরপর আমি সম্ভবত আরো এক কাঠি সরেস হবো। যখন তারা আমাকে প্রশ্ন করবে আমার গায়ের রঙ নিয়ে, আমি বলবো সাদা!’
অবশ্য এই দেড় মিনিটের পর, বাকি সময়টুকু স্বভাবসুলভ রসালো ভঙ্গীতে নিজের জীবন এবং ক্যারিয়ারের গল্প বলে মাতিয়েই রাখেন ইয়েলের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে। সবশেষে তিনি সবাইকে বলেন, ‘নিজের অভিভাবকদের ভালোবেসো। ব্যর্থতায় হতাশ হয়ো না। কারণ এটিই তোমাকে সাফল্যের আসল রূপ চিনতে সাহায্য করবে। নিজের প্রতি বিশ্বাস রেখো এবং এই বিশ্বাসের অমর্যাদা করে কখনোই কারো উপদেশ নিয়ো না!’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন