| গেইল ঝড়ে ব্যাঙ্গালোরের জয় | ||||
|
||||
ব্যাঙ্গালোরের এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে রবিন উথাপ্পার অর্ধশতকের সুবাদে ৬ উইকেটে ১৮২ রান করে পুনে ওয়ারিয়র্স। জবাবে শেষ বলে সৌরভ তিওয়ারীর ছক্কায় ৪ উইকেটে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে এক প্রান্তে গেইল স্বাভাব সুলভ আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করলেও অন্য প্রান্তে তিলেকারতেœ দিলশান (৪), মায়াঙ্ক আগারওয়াল (৯) ও বিরাট কোহলির (১৬) দ্রুত বিদায়ে ৭২ রানেই ৩ উইকেট হারায় রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর।
চতুর্থ উইকেটে তিওয়ারীর সঙ্গে ৫৫ রানের জুটি গড়ে ধাক্কা সামাল দেয়ার চেষ্টা করেন গেইল। ষোড়শ ওভারের চতুর্থ বলে আশীষ নেহরার বলে গেইল (৮১) বোল্ড হয়ে সাজঘরের পথ ধরলে বড় একটা ধাক্কা খায় স্বাগতিকরা। গেইলের ৪৮ বলের ইনিংসে ৪টি চার ও ৮টি ছক্কা।
পঞ্চম উইকেটে এবি ডি র্ভিলিয়ার্সের সঙ্গে ৪ ওভার ২ বলে ৫৯ রানের অবিচ্ছ্ন্নি জুটি গড়ে ব্যাঙ্গালোরকে দারুণ জয় এনে দেন তিওয়ারী। আশীষ নেহরার করা শেষ ওভারে জয়ের জন্য ২১ রান প্রয়োজন ছিল স্বাগতিকদের। সেই ওভারে এ দুজন তুলে নেন ২৪ রান।
ম্যাচ শেষে তিওয়ারী অপরাজিত থাকেন ৩৬ রানে। আর ডি ভিলিয়ার্স ১৪ বলে ২টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে করেন ৩৩ রান।
এর আগে জেসি রাইডারের (৩৪) সঙ্গে উথাপ্পার ৬৩ রানের উদ্বোধনী জুটি পুনে ওয়ারিয়র্সকে ভালো সূচনা এনে দেয়। অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী ৬ রান করলেও তার সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে উথাপ্পা ৪৫ রানের আরেকটি ভালো জুটি গড়েন।
৪৫ বলে ৯টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৬৯ রান করে উথাপ্পা দলীয় ১১৭ রানে সাজঘরের পথ ধরলেও অতিথিদের রানের চাকা থেমে যায় নি।
মারলন স্যামুয়েলসের ৩৪ রানের সুবাদে দুশ রানের কাছাকাছি স্কোর গড়ে অতিথিরা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন